পাতা:মহানির্ব্বাণ-তন্ত্রম্‌ (শ্যামাচরণ কবিরত্ন).pdf/৩২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩২০ . মহানিৰ্ব্বাণতন্ত্ৰম্। খ্ৰীসদাশিব উবাচ। সাধু পৃষ্টং ত্বরা দেবি লোকানাং হিতকারিণি। ত্বং জগজ্জননী দুর্গ জন্মসংসারমোচনী ॥ ৫ ত্বমাদ্য জগতাং ধাত্রী পালয়িত্রী পরাৎপর। ত্বয়ৈব ধাৰ্য্যতে দেবি বিশ্বমেতচ্চরাচরম্ ॥ ৬ ত্বমেব পৃথ্বী ত্বং বারি ত্বং বায়ুত্ত্বং হুতাশন । ত্বং বিয়ং ত্বমহঙ্কারত্ত্বং মহত্তত্ত্বরূপিণী ॥ ৭ ত্বমেব জীবে লোকেহমিংত্বং বিদ্যা পরদেবতা । ইন্দ্রিয়াণি মনে বুদ্ধিবিশ্বেষাং ত্বং গতিঃ স্থিতি: ॥ ৮ ত্বমেব বেদাঃ প্রণবঃ স্মৃতয়ত্ত্বং হি সংহিতাঃ । নিগমাগমতন্ত্রাণি সৰ্ব্বশাস্ত্রময়ী শিব ॥ ৯ মহাকালী মহালক্ষ্মীমাহানীলসরস্বতী । মহোদরী মহামায়া মহারেীন্দ্রী মহেশ্বরী ॥ ১০ —হে দেবি ! হে লোকের হিতকারিাণ ! তুমি উত্তম প্রশ্ন করিয়াছ। তুমি জগতের জননী, জন্ম ও সংসার-বন্ধন-মোচনী দুর্গ। হে দেবি । তুমি আদ্যা, জগতের ধাত্রী, পালয়িত্রী ও পরাৎপরা। এই চরাচর বিশ্বকে তুমিই বিদ্যমান রাখিতেছ। তুমি পৃথিবী, তুমিই জল, তুমিই বায়ু, তুমিই হুতাশন, তুমি আকাশ, তুমি অহঙ্কার, তুমি মহত্তস্বরূপ । এই লোকে তুমিই সকল জীব, তুমি বিদ্যা, তুমি পরমদেবতা, তুমি ইন্দ্রিয়-সমুদায়, তুমি মন, তুমি বুদ্ধি, তুমি জগতের গতি ও স্থিতি । তুমিই বেদ সকল, তুমিই প্রণব, তুমি স্মৃতি-সমুদায়, তুমি মহাভারতাদি সংহিতা-সমুদায়, তুমি নিগম, তুমি আগম, তুমি তন্ত্র, (অধিক কি ) তুমি সৰ্ব্বশাস্ত্রময়ী শিবা তুমি মহাকালী, মহালক্ষ্মী, মহানীল-সরস্বতী, মহোদরী, মহামায়া, মহারৌদ্রী এব•