পাতা:মহানির্ব্বাণ-তন্ত্রম্‌ (শ্যামাচরণ কবিরত্ন).pdf/৩৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

·ථSෂ දෘ মহানিৰ্ব্বাণতন্ত্রম্ । প্রেস্তস্ত বিভবং হর্কং নৈব শক্লোতি তৎপিন্ড ॥ ৫৫ যদা পিতৃকুলে ন স্তন্ম তস্ত ধনভাজনম্। পূৰ্ব্বোক্তবিধিনী রিক্থং মাতামহকুলং ভজেং ॥ ৫৬ মাতামহগতং বিস্তুং মাতুলৈস্তংমুতাদিভিঃ। অধ-উৰ্দ্ধক্ৰমেণৈবং পুমাংসং প্রিয়মাশয়েৎ । ৫৭ ব্রাহ্ম্যম্বয়ে বিদ্যমানে পিত্রেীঃ সপিণ্ডনে স্থিতে । মৃতম্ভ শৈবী তনয়ে ন পিতুদর্ণয়ভাগ ভবেৎ ॥ ৫৮ শৈবী পত্নী চ তৎপুত্ৰ লভের ধনভাগিন: | গ্রাসমাচ্ছাদনং ভদ্রে স্বঃপ্রয়াতুৰ্যথাধনম || ৫৯ শৈবোদ্বtহং প্রকুৰ্ব্ব স্ত্রীং শৈবভর্বৈব পালয়েৎ । সেীম্যাঞ্চেন্নাধিকারোহস্তীঃ পিত্ৰাদীনাং ধনে প্রিয়ে | ৬০ হইবে । হে প্রিয়ে! এই কারণে পুত্রবধূ, পৌত্রী বা কন্যা জীবিত থাকিতে মৃত ব্যক্তির ধন মৃত ব্যক্তির পিতা গ্রহণ করিতে পরিবে না । যদি মৃত ব্যক্তির পিতৃকুলে কেহ উত্তরাধিকারী না থাকে, তাহা হইলে পূৰ্ব্বোক্ত বিধি অনুসারে সেই ধন মাতামহ-কুলকে আশ্রয় করিবে। মাতামহ-কুল-গত ধন মাতুল, মাতুলপুত্র প্রভৃতি দ্বারা প্রথমতঃ অধস্তন, তদভাবে উদ্ধতন, এবং পুরুষজাতি, তদভাবে নারীজাতিকে আশ্রয় করিবে । ব্রাহ্ম বিবাহে বিবাহিত। পত্নীর সন্তান বিদ্যমান থাকিতে এবং পিতৃসপিও থাকিতে, শৈব বিবাহে বিবাহিত ভাৰ্য্যার সন্তান মৃত ব্যক্তির ধনভাগী হইবে না । হে ভদ্রে ৷ শৈব বিবাহে বিবাহিত ভাৰ্য্যা ও তাহার পুত্ৰগণ ধনাধিকারীর নিকট মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি অনুসারে গ্রাসাচ্ছাদন প্রাপ্ত হইবে । ৪৭–৫৯। হে প্রিয়ে! শৈববিবাহে বিবাহিত ভাৰ্য্যাকে