পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৩০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রয়ত্রিংশতমোধ্যায় । তারকাস্থর বধ । বেদব্যাস কহিতে লাগিলেন । অনন্তর সুরসেনাপতি ভয়ানক শব্দকারী দৈত্যাধিপতিকে যুদ্ধস্থলে যমদণ্ডসদৃশ ঘোর শরসমুহে তাড়না করিলেন । তারকাসুর, তাহতে ক্রোধবিচেতন হইয়া সুদারুণ রত্নমণ্ডিত শক্তি ধারণ করিয়া সেনানীর প্রতি নিক্ষেপ করিল। দেবলোকেরও দুঃসহ সেই ( ক্ষিপ্ত ) শক্তিকে অগ্ৰগামিনী দেখিয়া ভয় বিহবল হইয়। দেববৃন্দ কম্পিত হইয়া উঠিলেন । ব্রহ্ম মহর্ষিদিগের সহিত ( ষড়াননের শুভকামনয় ) স্বস্ত্যয়ন করিতে লাগিলেন। পাৰ্ব্ব তী-হৃদয়নন্দন হস্ত করিয়াই দর্শনার্থ সমুপস্থিত সৰ্ব্বলোকসমক্ষে সেই শক্তি সহসা ভস্মসাৎ করিলেন। ( তদর্শনে ) দেবগণ, সানন্দমনে, সে সময়ে সেনানী-শিরে পুষ্পবৃষ্টি করিতে লাগিলেন। ব্রহ্মাও পুনঃ পুনঃ প্রশংসাবাদ করিতে লাগিলেন। হে মুনে ! সেনানীর প্রবল পরাক্রমদর্শনে সিদ্ধ ও গন্ধৰ্ব্বোরা বিস্ময় প্রাপ্ত হইলেন । হে মহর্ষে ! তদনন্তর সেই অসুরেন্দ্র, সত্বর ধনু গ্রহণ পূর্বক সংগ্রামবিজয়ী স্কন্দকে শরজালে আচ্ছন্ন এবং ময়ু রকে তড়িত করিল। তদনন্তর, হে মুনিশাৰ্দ্দল ! শিবাত্মজ, যুদ্ধস্থলে অমুরের শরজাল চ্ছেদন করিয়া কোটি স্থৰ্য্যের প্রভার স্তায় প্রভাধারণ করিয়া শোভিত হইতে লাগিলেন । ঈদৃশ সময়ে বৃত্ৰাসুরবিঘাতক ইন্দ্র, অন্তান্ত মহা