পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিজ্ঞাপন । বর্তমান সময়ে প্রায় সমুদায় বিদ্যালয়ে বঙ্গীয় ভাষার প্রচলন হওয়া অধিকাংশ cताएकई दक्रूडावाब अडिक्क इहेয়াছেন ; তদর্শনে অনেক মহোদয়গণ সাধারণের হিতার্থ মলেকানেক পুরাণ এবং মহাভারতাদি ঐ ভাষায়-অনুবাদ করিয়া মুদ্রিত করিয়াছেন, তাহাতে ধৰ্ম্মশিক্ষার ও নীতিজ্ঞতার কত দূর উপকার হইয়াছে, তাহ পাঠকবর্গেরা সৰ্ব্বদাই অবগত হইতেছেন । কিন্তু একাল পর্য্যন্ত মহাভাগবত নসরু পুরাণের বালুবাদ কেহই করেন নাই; তাহার কারণ, এই পুরাণটি একালপর্যন্ত প্রায় রত্বের মত পরম গুহ্যভাবে কোন কোন স্থানে আছে। ইহার আদর্শ-পুস্তক সচরাচর প্রাপ্ত হওয়া যায় না, এই নিমিত্ত অনেক পণ্ডিতবর্গেও ইহার সমীচান বৃত্তস্তের পারদর্শী হন নাই। এই পুরাণে ভগবতীর মহাত্ম্য অশেষপ্রকারে বর্ণিত হইয়ছে, এবং অন্যান্য অপূর্ব আখ্যান অনেক আছে, সেই ভাবাৰ্থ অবগত হইলে হৃদয়াকাশে পরিপূর্ণ আনন্দচন্দ্রের উদয়, ঈশ্বর ভক্তি এবং নীতিজ্ঞান প্রভৃতি কমনীয় গুণগণের উদ্দীপন হয়। এই পুরাণে ভগবতীর মাহাত্ম বর্ণনার চমৎকার কৌশল এই যে, একের মহাত্ম্য শ্রবণে পঞ্চ প্রকার উপাসকেই নিজ নিজ ইষ্টদেবে সবিশেষ ভক্তিমান হন । যে প্রকার মধুলিপ্সু ভৃঙ্গদল “3 পুষ্প হইতে হন। পূপে আগমন করিয়া যথেষ্ট গুঞ্জ