পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত। ১৯ ভবানন্দ মজুমদার রাজ্য প্রাপ্ত হইয়া মনের আনন্দে শুভ লগ্নে তরণী যোগে বাট প্রস্থান করিলেন । उदानन्म भङ्भमाझ बाम्रैज्ञ निकले श्रनिग्न। निজালয়ে দূত প্রেরণ করিয়া সংবাদ দিলেন, পশ্চাৎ আপনি উপস্থিত হইলেন। যাবতীয় লোক শ্রবণ করিল যে, রায়মজমদার বাগুয়ান পরগণ জমিদারী লভ্য করিয়া আসিয়ছেন ; ইহাতে সকল লোকে হর্ষযুক্ত হইয়। ভেটের সামগ্ৰী লইয়া তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিতে আসিল। রায়মজ,মদার সকলকে যথোচিত সমাদর করিয়া শিষ্টাচারে তুষ্ট করিলেন এবং প্রজ। দিগকে যথেষ্ট আশ্বাস করিয়া সকলকে জমিদারীর পত্র দেখাইলেন । তদনন্তর অন্তঃপুরে গমন করিয়া সুমধুর বাক্যে নিজ রমণীর পরিভোষ জন্মাইয়। দিব্য আসনোপরি বসিলেন। রায়মজমদারের পত্নী লক্ষ্মীর আগমনের ব্লত্তান্ত পূৰ্ব্বাপর সমুদায় নিবেদন করিলেন : সকল অবগত হইয় রায়মজ মদার বিবেচনা করিলেন, লক্ষ্মীর কৃপায় আমার সকল সম্পত্তি। মহানন্দে গাত্রোর্থ ন পৃঝুঁক ঝাপী দর্শন করিয়। প্রণামানন্তর বহুবিধ স্তব করিলেন, তৎপরে সহস্ৰ সহস্র মুদ্রা ব্যয় করিয়া জ্ঞাতি কুটুম্ব নিমন্ত্ৰণ করিয়া লক্ষ্মী পূজা করণানস্তর রাজকীয় ব্যাপারে প্রবৃত্ত হইলেন । সকল প্রজ মনের হর্ষে রাজকর যোগাইভে লাগিল ।