পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত। ২১ করা কৰ্ত্তব্য, এই রূপ বিচার করতঃ শুভ দিন স্থির করিয়া রাজধানীতে গমন করিলেন। সম্রাটের সহিত সাক্ষাৎ করিলে যথেষ্ট রূপে গৌরবান্বিত হইলেন । সম্রাট রাঘব রায়ের সহিত আলাপ করিয়া দেখিলেন এ অতি গুণোপেত মনুষ্য ; মনে মনে স্থির করিলেন ইহাকে রাজা করিব। পরে অনেক ভূমির কৰ্ত্ত করিয়। রাজ প্রসাদ দিয়। মহারাজ এই উপাধি দিলেন ; সেই অবধি এই বংশের মহারাজ খ্যাতি হইল। তদনন্তর রাঘবরায় স্বরাজ্যে প্রতা গমন করিয়া রাজত্বের বাহুল্য করিয়া কাল যাপন করিতে লাগিলেন । সময়ক্রমে র্তাহার এক পুত্ৰ হইল, রুদ্র রায় তাহার নাম রাখিলেন ; রাঘবও কিছু কাল পরে রুদ্র রায়কে রাজ্য দিয়া সংসার হইতে অবশর হইয়া ঈশ্বরে মনোনিবেশ করিলেন । রুদ্র রায় রাজ্যাভিষিক্ত হইয়। মহানন্দে কাল যাপন করেন, এক দিবস পাত্র মিত্র সকলকে অজ্ঞ; করিলেন যে, তোমরা সকলে মাটীয়ারি পরগণায় যাইয়। এক অপূৰ্ব্ব পুরী প্রস্তুত কর ; আমি সেই স্থানে বাস করিব । সকলেই কহিলেন উপযুক্ত স্থান বটে ; এই পরামর্শ স্তির হইলে, প্রধান প্রধান ভৃত্যৰ অগ্ৰে গমন করিয়া বাটী নিৰ্ম্মণ করিল । পরে মহারাজ রুদ্র রায় সপরিবারে মীনিয়রির বাটীতে যাইয়। বসতি করিলেন ; অদ্যপি ঐ স্থান বর্তমান আছে। পরে সময়ত্রমে রুদ্র