পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত । ৪১ মহারাজকে প্রসংশা করে, দিন ২ রাজ্যের বাহল; এবং প্রজার বাহুল্য হইতেছে, রাজার পাচপুঞ্জ কোন অংশেই ক্রটি নাই, যাবতীয় লোক মুখে কালক্ষেপণ করিতেছে, কিন্তু নবাব সেরাজদ্দৌলা অত্যন্ত দুৰ্ব্ব ত্ত হইয়াছে, মহারাজ এই চিন্তায় সদ{ চিন্তান্বিত আছেন ; দুরন্ত দেশাধিকারী কখন কি করে, মধ্যেই পণ্ডিতদিগের প্রতি আজ্ঞা করেন, দেখ দেশাধিকারী অভিদুর ত্ত, আপনার সকলে ঈশ্বরের নিকট প্রার্থনা করুন যে দুষ্ট অধিকারী এ দেশে না থাকে কিন্তু অতি গোপনে আরাধনা করিবেন কদাচ প্রচার না হয়। মহারাজ কুষ্ণচন্দ্র এইরূপে নিজ রাজ্যে বাস করিতেছেন ইতিমধ্যে মুরশিদাবাদ হইতে পত্র লইয়া দুত রাজপুরে উপস্থিত হইল। দ্বারী কহিল তুমি কে ? কোথ। হইতে আইলে দূত আত্ম পরিচয় দিয়া কহিল ੇ মহারাজকে সম্বাদ দাও, পরে যেমন আঞ্জ করিবেন সেই মত কাৰ্য্য করিও ; দুভের বাক্যক্রমে দ্বারী মহারাজকে নিবেদন করিল মহারাজ ! মুরশিদাবাদ হইতে পত্র লইয়৷ এক দূত আসিয়ছে । রাজা দ্বারির বাক্য শ্রবণ করিয়া আজ্ঞ। করিলেন, দৃতকে তোমার নিকটে রাখ; পত্ৰ আন, দ্বারী অতি শীঘ্ৰ গমন করিয়া দুভকে আত্মস্থানে বসাইয়া পত্ৰ আনিয়া মহারাজকে দিল, রাজা সভা ত্যাগ করিয়া গোপনে বসিয়া পত্র পাঠ করত