পাতা:মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র - জগদীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাল্য ও কৈশোর సి ও দুঃখ সহিয়া শুধু একমাত্র পিতার স্নেহাভিষিক্ত হইয়া যিনি বাচিয়া ছিলেন আজ পিতৃবিয়োগে এই বিরাট জনবহুল বিশ্বে তিনি অনাথ হইয়া পড়িলেন । আর তাহার কেহই নেই। কিন্তু উপযুপিরি দারুণ ভাগ্য বিপৰ্য্যয়ের মধ্যেও তিনি প্রকৃতির নিয়মে বাচিয়া থাকিলেন । র্যাহার অদৃষ্টে বিশ্বের ভাগ্যনিয়ন্ত অপরিসীম রাজ্যস্থখ, অতুলনীয় খ্যাতি, অগণ্য জনবল এবং কুবেরের তুল্য সম্পদ লিখিয়া রাখিয়াছেন, র্যাহার জীবন তন্ত্রীর করুন সুরের সঙ্গে ভারতের অগণিত গৃহহীন, ধনহারা কাণ্ডালগণের জীবনসঙ্গীতের সুর বঁাধিয়া রাখিয়াছেন, তাহারই মঙ্গল ইচ্ছায় মণীন্দ্রচন্দ্রের কোন হানিই হইল না ; পরন্তু তিনি উত্তরকালের মান সন্ত্রম খ্যাতি প্রতিপত্তির যোগ্যতার প্রকৃষ্ট নিদর্শন দেখাইতে লাগিলেন । কাশীমবাজার রাজবাটীতে গমন এখন শু্যামবাজারের যে স্থানে ( ১০নং রামকান্ত বস্তুর স্বৰ্গীয় কৃষ্ণনাথ রায় বাহাদুরের রাজবাটী কাশিমবাজারে চলিয়া আসেন। তখন পৰ্য্যন্তও কেহই ভাবিতে পারেন নাই যে এ অনাথ বালকের অদৃষ্টে কাশিমবাজার রাজের বিরাট সম্পত্তি