পাতা:মহারাজ্ঞী ভিক্‌টোরিয়া চরিত - তারকনাথ বিশ্বাস.pdf/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

' * శ్రీ ভিক্টেরিয়ী-চরিত । রবিকর রঞ্জিত কাচাগারের চূড়ারাশি যেন স্বর্ণ মণ্ডিত বলিয়া প্রতীয়মান হইতে লাগিল, তদুপরে সকল জাতীয় পতাকা মৃত্যু বাতাসে আন্দোলিত হইয় এক অপূৰ্ব্ব নয়নাভিরাম শোভা ধারণ করিয়াছিল । নব পল্লব লতিক, পুষ্পদাম, কেতন ও প্রস্তর প্রতিমা সমূহ পরিশোভিত অপূর্ব সৌন্দৰ্য্য,--ফোয়ারা শ্রেণীর মধুর জল ক্রীড়া, লোকের জনতা ও আনন্দ ধ্বনি, প্রত্যেক দর্শককেই আশ্চর্য্যাম্বিত ও স্তস্তিত করিয়াছিল । মহারাণী বলিয়াছিলেন যে “আমি এ সৌন্দর্য্য, এ সুধুম। ইহ-জীবনে কখন বিস্তৃত হইব না । আমার মঞ্চ এবং আসন সম্মুখে রক্ষিত ক্রীড়াশীল স্ফটিক ফোয়ারার নিকটে উপনীত হইয়া যে দৃশ্ব সন্দর্শন করি, তাহ যেন ভোজবাজীয় ল্যায়—কতই বিস্তৃত—কতই সমুজ্জ্বল—কতই চিত্তাকর্ষক ! দুই শত যন্ত্রসহ ছয় শত লোক সমস্বরে গান করেন, বস্তুতঃ ইহার তুলনা নাই। এই সকলের কর্তাই আমার প্রাণাধিক স্বামী—ঈশ্বর তাহাকে ও স্বদেশকে আশীৰ্ব্বাদ করুন। আজিকার ন্যায় মুখের, উৎসাহের,