( ২৫১ ) স্বত্ব প্রদান করেন। জানকীবল্লডের উত্তর পুরুষগণ বাখরগঞ্জ জিলার স্থ প্রসিদ্ধ ভূম্যধিকারী (১)। - প্রভূত ক্ষমতা ও ঐশ্বৰ্য্যের অধিকাৰী হইয়াও রাজবল্লভ শুদ্ধাচারী এবং বিলাসপূন্ত ছিলেন। বিক্রমপুরস্থ প্রাচীন সম্প্রদায় একবাক্যে রাজবল্লভের পুতচরিত্র বিষয়ে সাক্ষ্য প্রদান করেন। অন্ত মাদক দ্রব্য দূরে থাকুক, তিনি জীবনে তামাক পৰ্য্যন্ত স্পর্শ করেন নাই। কথিত আছে যে, একদা তৃতীয় পুত্র গঙ্গাদাসকে বছমূল্য আলবোলায় রাজসাগরের পশ্চিমতটে তামাকু সেবন করিতে দেখিয়া তিনি ঐ আলবোলা রাজসাগরের জলে নিক্ষেপ করিয়াছিলেন, এবং প্রথম পুত্র রামদাসের উচ্ছ জ্বল প্রকৃতির বিবরণ শুনিয়া তাহাকে এক অন্ধকার কক্ষে রুদ্ধ (১) এই বৃত্তান্ত পুৰ্ব্বকথিত প্রতাপ বাবুর নিকট যে হস্তলিপিত পুস্তক আছে তাহাতে লিখিত আছে। কলসকাঠ গ্রামনিবাসী শ্ৰীযুক্ত চণ্ডীচরণ তর্কবাগীশ মহাশয় ৰলেন, জানকীবল্লভ মুরশিদাবাদে গিয়া এমদাদ খা নামক জনৈক মুসলমানের সাহায্যে অরঙ পুর পরগণার জমিদারী লাভ করিয়াছিলেন । এ বিষয়ে রাজবল্লভ জানকীবল্লভকে সহায়তা করিয়াছেন কিন, তাহ। তিনি নিশ্চয়রূপে অবগত হইতে পারেন নাই । কিন্তু জানকীবল্লত্তের পুত্র রঘুনাথ রায় যে রাজবল্লভের জমিদারী বেজির উমেদপুর পরগণার কৰ্ম্মচারী ছিলেন, তদ্বিষয়ে তিনি নিঃসন্দেহ রূপে অবগত হইয়াছেন। তর্কবাগীশ মহাশয় বলেন, "রঘুনাথ একদা প্রভাত সময়ে রাজবল্লভের সহিত সাক্ষাৎ করিয়াছিলেন । তৎকালে রঘুনাথের ললাটে তিলক না দেখিয়া রাজবল্লভ ওঁহাকে এই রীতিৰিক্লদ্ধ আচরণের কারণ জিজ্ঞাসা করিলেন। রঘুনাথ প্রত্যুত্তরে বললেন, ‘আমার এমন স্থান নাই যাহাকে নিজস্ব বলিতে পারি, সুতরাং পরের মৃত্তিক অপহরণ করিয়৷ তিলক প্রদান করা সঙ্গত মনে কারনাই । রাজবল্লভ ব্রাহ্মণের উত্তরে সন্তুষ্ট হইয়। উহাকে ৰোজরঙ্গ উমেদপুর পরগণার অন্তর্গত তিনখনি গ্রাম প্রদান করেন। এক্ষণে ঐ তিনখানি গ্রাম “কচুয়াতৰিক” নামে আখ্যাত, DDD DDD DDD DD DD DDB BBS BBBBB BBB BB BBBBB BBB ঐ তালুক উপভোগ করিতেছেন।”
পাতা:মহারাজ রাজবল্লভ সেন ও তৎসমকালবর্ত্তী বাঙ্গলার ইতিহাসের স্থূল স্থূল বিবরণ.djvu/২৫৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।