পাতা:মহারাষ্ট্রের জীবন-প্রভাত.pdf/১৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চবিংশ পরিচ্ছেদ নিশীথে আগন্তুক কে তুমি—বিভূতি-ভূষিত অঙ্গ । মধুসূদন দত্ত । কয়েক দিনের মধ্যে শিবাজী আরংজীবের উদ্দেশু স্পষ্ট বুঝিতে পারিলেন। শিবর্তী অার স্বদেশে না যাইতে পারেন, চিরকাল দিল্লীতে বন্দী হইয়া থাকেন, মহারাষ্ট্ৰীয়েরা আর কখনও স্বাধীন না হয়, এই আরংজীবের উদেশ্ব। শিবাজী সম্রাটের এই কপটাচরণে যৎপরোনাস্তি রষ্ট হইলেন, কিন্তু রোষ গোপন করিয়া দিল্লী হইতে প্রস্থানের উপায় চিস্তা করিতে লাগিলেন । শিবঞ্জীর চিরবিশ্বস্ত মন্ত্রী রঘুনাথপস্ত দ্যায়শাস্ত্রী সৰ্ব্বদা শিবজীর সহিত এই বিষয় আলোচনা করিতেন ও নানারূপ উপায় উদ্ভাবন করিতেন। অনেক যুক্তি করিয়া উভয়ে স্থির করিলেন যে, প্রথমে দেশ প্রত্যাগমনের জন্ত সম্রাটের নিকট অনুমতি প্রার্থনা করা বিধেয়, অম্বুমতি ন দিলে অভ্যন্ত উপায় উদ্ভাবন করা যাইবে । ভায়শাস্ত্রী পণ্ডিতপ্রবর ও বাকপটুতায় অগ্রগণ্য। তিনি শিৰজীর আবেদন রাজসদনে লইয়া যাইতে সম্মত হইলেন । আবেদনপত্রে শিৰঞ্জী যে ষে কারণে দিল্লীতে আগমন করিয়াছিলেন, তাহা বিস্তারিতরূপে লিখিত হইল। শিবজী মোগল লৈন্তের সহায়তা করিয়া ৰে ৰে