পাতা:মহারাষ্ট্রের জীবন-প্রভাত.pdf/২৬৬

মহারাষ্ট্র জীবন-প্রভাত & 4 & একই উত্তর,- হৃদয়েশ্বর আমাকে বড় ভালবাসিতেন, আমি উহাকে ছাড়িয়া থাকিতে পারিব না । অবশেষে রঘুনাথ সঙ্কলনয়নে বলিলেন,- চর্গী ! একদিন আমার জীবন নৈরাখে পুর্ণ হইয়াছিল, আমি জীবন ত্যাগের সঙ্কল্প করিয়াছিলাম। ভগিনী, তোমার প্লেবোধে, তোমার স্নেহময় কথায় সে লঙ্কল্প ছাড়িলাম, পুনরায় কাৰ্য্যজগতে প্রবেশ করিলাম। লক্ষ্মী, তুমি কি ভ্রাতার কথা রাখিবে না ? তুমি কি ভ্রাত 'বে ভুল বাস না ? লক্ষ্মী পুৰ্ব্বৰৎ শাস্তভাবে উত্তর ব দিলেন,– ভাই, সে কথা তামি ৰিশ্বত হই নাই, তুমি লক্ষ্মীকে ভালবাস, লক্ষ্মীব কথা গুনিয়াছিলে, তাহা বিশ্বত হই নাই। কিন্তু ভাবিয়া দেখ, পুরুষের অনেক আশা, অনেক উদ্যম, অনেক অবলম্বন, একটি যাইলে অল্পটি থাকে, একটি চেষ্টা নিষ্ফল চইলে দ্বিতীযটি সফল হয়। ভাই, তুমি সে দিন ভগিনীর কথা রাখিয ছিলে, আদ্য তোমার কলঙ্ক দূরীভূত হইয়াছে, ক্ষমতা বৃদ্ধি হইয়াছে, স্বযশ: দেশ-দেশান্তরে বিস্তৃত হইয়াছে। কিন্তু অভাগিনী ন!ীর কি আছে ? অদ্য আমি যে নয়নের মণিটি BBBBBS BB B BBBB BBB BBBBS B BBSB BBBBB এত ভালবাসিতেন, এত অনুগ্রহ করিতেন, জীবিত থাকিলে উহাকে কি আর পাইৰ ? ভাই ! তুমি লক্ষ্মীকে বাল্যকাল হইতে বড় ভালবাসয়ছি, অপ্ত সদয় হও। লক্ষ্মীর একমাত্র স্বগের পথে কণ্টক হইও না, যিনি দাসীকে এত ভালবাসিতেন, ঠাহীর সহিত যাইতে Wኮ€ ! রঘুনাথ নিরস্ত হইলেন, স্নেহময়ী ভগিনীর অঞ্চলে যুগ লুকাইয়৷ ৰালকের দ্যায় ঝর ঝর অশ্রীবর্ষণ করিতে লাগিলেন । এ অসার কপট সংসারে ভ্রাতা-ভগিনীর অখণ্ডনীয় প্রণয়ের ন্যায় পবিত্র স্নিগ্ধ