পাতা:মহিলাবলী - প্রথম ভাগ.pdf/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শাল ট ব্রাণ্টি । 86t 壽 না । আমি বহুকষ্টে জীবনযাত্র নির্বাহ করিতেছি, কিন্তু জগদীশ্বরের কুপায় এমত বিপদ যেন কাহার ও না ঘটে”। এই সময়ে তাহার “শালী” নামক কাব্য প্রকাশ হইলে, তিনি লণ্ডন ও এডিনবর্গ প্রভৃতি নগরে গমন করিলেন ; এবং তথায় থাকিয় অনেক বিখ্যাত স্থান, গ্রন্থ ও গ্রন্থ কৰ্ত্তার বিষয় য{হ লিখিয়ছেন, তাহ অতি প্রসিদ্ধ ও সৰ্ব্ববtfদ সম্মত । tহার পিতার অধীনস্থ নিকলস নামক এক ধাৰ্ম্মিক পুরোহিতের পাণিগ্রহণ করিয়া শ লিট নয় মাস পরে প্রাণত্যাগ করিলেন । আসন্নকালে তিনি স্বামীকে কfহলেন “বোধ করি, এক্ষণে আমার মৃত্যু হইবেক নী ; জগদীশ্বর আমাদিগের এত শীঘ্র কখনই পৃথক করিবেন না ; কারণ আমরা পরস্পরে পরম সুখী হইয়াছি’ | এই কথাতেই বিলক্ষণ সপ্রমাণ হইতেছে, যে বিবাহ করিয়! তিনি পরম সুখী হইয়াছিলেন । শাল ট ব্রান্টির মনোহর জীবনচরিত পাঠে উহার দুরবস্থা হেতুক অসীম দুঃখ ও নিষ্কলঙ্ক চরিত্র জন্য বর্ণনাতীত প্রশংসা আমাদিগের মনে উদয় হয় । শারীরিক অসৌন্দর্য্য, দরিদ্রতা, নিৰ্জ্জনতা, নিরভিমান ও তাবৎ আশা ভরসা হইতে নিরাশ হওয়া প্রভৃতি সমস্ত অশুভকর ঘটনা র্তাহার ভাগ্যে ঘটিয়ছিল, কিন্তু জগদীশ্বরের উপর নির্ভর করিয়া তিনি ভদ্বারা কদাচ পরাজিত হয়েন নাই । তাহার একটা পরমাত্মীয় বন্ধু কহেন যে “কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্মের বিষয় তিনি সৰ্ব্বদ চিন্তা করিতেন, এবং তদ্বিষয়ে তাহার যেরূপ উচ্চ| 5

      • 守5