পাতা:মহিলাবলী - প্রথম ভাগ.pdf/৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१२ भश्व्निांदब्नी । হইতে একটা বিশেষ পারিতোষিক প্রাপ্ত হয়েন। তাহ'র পরিশ্রমের পুরস্কার স্বরূপ যে টাকা প্রদত্ত হইয়াছিল, ভাহা তিনি গ্রহণ না করিয়া ১৮৫৬ খৃঃঅব্দে জনসমাজ মধ্যে যে বক্তৃত করেন, তাহাতে র্তাহার মহত্ত্ব ও সদ্বিবেচনা ও র্ত হার স্ত্র নিকারকদিগের প্রতি তৎ সন প্রকাশ পায়। পরহিতার্থে স্তুতন স্তুতন কৰ্ম্মে প্রবৃত্ত হইতে পরিলেই তিনি আপনাকে কৃতাৰ্থ বোধ করিতেন, এবং তাহা সিদ্ধ হইলেই তাহার পরিশ্রমের পুরস্কার বোধ করিতেন । সৈনিক পুরুষদিগের শারীরিক স্বাস্থ্য বিধানর্থ ১৮৫৬ খৃঃঅব্দে কএকটা সুনিয়ম স্থাপিত করিয়া তিনি স্বীয় অবিশ্রান্ত উৎসাহের বিশেষ প্রমাণ প্রদর্শন করিয়াছিলেন। উtহার পর হিতৈর্ষিত সৰ্ব্বসাধারণ জনগণের প্রতি বিকমিত ছিল, এবং তিনি অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয়েতেও আমনযোগী ছিলেন না, এই হেতুক তাহার অলৌকিক তীক্ষবুদ্ধি ও বহুদৰ্শিত বিলক্ষণ প্রতীয়মান হইতেছে। রে গীদিগের শুশ্রুষার বিষয়ে তিনি সম্প্রতি যে গ্রন্থ লিথিয়াছেন, তাহাতে সাধারণ কুসংস্কার হেতুক যে সমস্ত অত্যাচার ঘটয়াছে, তৎপ্রতিকুলে স্বীয় অভিপ্রায় নিৰ্ভয়ে এবং দয়ার্দ্র চিত্তে ব্যক্ত করিয়াছেন । সত্য আলোচনা হেতুক পুৰ্ব্বের কুপ্রথা প্রচলিত হইবার পক্ষে তিনি প্রতিবন্ধক স্বরূপ হওয়াতে অনেকে উহার বিপক্ষতা করিতে প্রবৃত্ত হইল। উপরোক্ত বিষয়ে নাইটেনগেল যাহা লিখিয়াছিলেন, গুরু যে প্রকারে ছাত্র