दांथांका नांश्डिJद्ध अदह । SSS) করিতেছিলেন, তাহারাও তঁহার প্রভাব অতিক্ৰম করিতে পারেন नशे । প্রথমোক্ত শ্রেণীর মধ্যে তুলসীদাস-প্ৰণীত বালকাণ্ড-রামায়ণের বঙ্গানুবাদক স্বৰ্গীয় হরিমোহন গুপ্তের এবং নাটককার, বাবু মনো মোহন বসুর নাম বঙ্গীয় পাঠকবর্গের সুপরিচিত । শেষোক্ত শ্রেণীর মধ্যে তিন জনের নাম উল্লেখ করা যাইতে পারে। প্ৰথম, সুধীরঞ্জন প্ৰণেতা দ্বারকানাথ অধিকারী ; দ্বিতীয়, বঙ্গের সুবিখ্যাত নাটককার, বাবু দীনবন্ধু মিত্র এবং তৃতীয়, বাঙ্গালার সর্বশ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক বাবু বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। ইহারা তিন জনেই তখন কলেজের ছাত্র ছিলেন । ঈশ্বরচন্দ্ৰ, তিন জনকেই, উৎসাহ দিয়া, কবিতা রচনায় প্রণোদিত করিয়াছিলেন । ইহাদের তিন জনেরই বাল্য রচনায়, স্বল্পাধিক, গুপ্ত কবির প্রভাব লক্ষিত হইবে । সে সময়, যিনি, যে পরিমাণে, গুপ্ত কবির অনুকরণে সক্ষম হইতেন, তিনি সেই পরিমাণে সুকবি বলিয়া সমাদর লাভ করিাতেন । দ্বারকানাথ তিন জনের মধ্যে গুপ্ত কবির অনুকরণে সর্বাপেক্ষা অধিক পারদর্শী হইয়াছিলেন ; তাহাব কবিতাও সেই জন্য, সে সময়কার সমালোচকদিগের মতে সর্বোৎকৃষ্ট বলিয়া পুরস্কৃত श्नांछिल । * sk : si er fr m
- দ্বারকানাথ কৃষ্ণনগর কলেজেব, দীনবন্ধু হিন্দুকলেজের, এবং বঙ্কিমচন্দ্ৰ হুগলি কলেজের, ছাত্র ছিলেন। ইহাদিগের বালারচনা ও প্রতিযোগিতা সম্বন্ধে দ্বারকানাথের জীবনচরিত-লেখক এইরূপ লিখিয়াছেন । “দ্বারকানাথ, দীনবন্ধু, এবং বঙ্কিমচন্দ্ৰ তিন জনেই প্রভাকরে কবিতা লিখিতেন। দ্বারকানাথ, “বুনোকবি’ নাম ধারণ করিয়া, ‘স্বরস্বতীর মোহিনী বেশ ধারণ” নামক একটি কবিতা লিখিয়া প্রভাকরে প্রকটন করেন। ঐ কবিতায় পূর্বোক্ত কবিদ্বয়কে কিছু ব্যঙ্গোক্তি করা হয়। তাহাতে ঐ তিন জন কবি কবিতাযুদ্ধ করেন। উহা ক্ৰমাগত এক বৎসর কাল কলেজীয় কবিতা যুদ্ধ' বলিয়া প্রভাকর পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। রঙ্গপুর জেলার অন্তৰ্গত কুণ্ডীর জমীদার বাবু কালচন্দ্র রায় চৌধুরী মহাশয় ঐ কবিতাযুদ্ধ পাঠ করিয়া পুরস্কার স্বরূপ দ্বারকানাথকে পঞ্চাশ টাকা পারিতোষিক দেন ; কিন্তু প্ৰভাকিয় সম্পাদক ঐ টাকা দ্বারকানাথের সন্মতিক্রমে তিন জনকে বিভাগ করিয়া
গুপ্ত কবির শিষ্যগণ ।
