পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/২৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Rà 8 खौदन-5ब्रिड् । পাঁচালী প্ৰভৃতি তৎকাল প্ৰচলিত আমোদ, প্ৰমোদ সম্বন্ধে নব্য সম্প্রদায়ের প্রগাঢ় বিতৃষ্ণ জন্মিল।।* আশুতোষ বাবুর বাটীতে শকুন্তলা অভিনয়ের সময়, কলিকাতার Κ अछiछ निभविड जश्वांरठ दJखि१iceद्ध छांग्र, द्वौ नलि म३छ्°नद्र CDB BDBuuB LDDD S S S DS KYLYeSB ঈশ্বরচন্দ্র এবং বাবু ( এক্ষণে সার মহারাজা ) যতীন্দ্ৰ মোহন ঠাকুর উপস্থিত ছিলেন। পাশ্চাত্য নাটকের রসাস্বাদ করিয়া ইহারা পূৰ্ব্ব হইতেই নাটকাভিনয়েব অনুরাগী হইয়াছিলেন । অভিনয় শেষ হইলে, মহারাজা যতীন্দ্রমোহন বাজা ঈশ্বরচন্দ্রের নিকট প্ৰসঙ্গক্রমে বলিলেন ; “দেখুন, দুই এক দিনের আমোদে এত অর্থ ব্যয় না করিয়া, স্থায়ীভাবে একটি নাট্যশালা সংস্থাপন করিতে পারিলে, বোধ হয়, অধিক উপকার হয়।” রাজা ঈশ্বরচন্দ্ৰ ইহার পূর্ব হইতেই বাঙ্গালা নাটক অভিনয়ের উদ্যোগী ছিলেন ; সুতরাং মহারাজা যতীন্দ্রমোহনের এই প্ৰস্তাব র্তাহার এবং তাঁহার জ্যেষ্ঠভ্রাতা রাজা প্ৰতাপচন্দ্র উভয়েরই বিশেষ মনঃপুত হইল। তঁহাদিগের, সুহৃদগণও, সকলেই, এই প্ৰস্তাবে বিশেষ আনন্দ প্ৰকাশ করিলেন । ইহার কিছুদিন পূর্বে বাজারা দ্বারকানাথ ঠাকুর মহাশয়ের বেলগাছিয়াস্থ সুন্দর উদ্যান ক্ৰয করিয়াছিলেন। নাট্যশালা তথায় নিৰ্ম্মিত হওয়া স্থির হইলে রাজা ঈশ্বরচন্দ্ৰ স্বয়ং নাট্যশালা নিৰ্ম্মাণের এবং আনুষঙ্গিক সমস্ত আয়োজন সংগ্রহের ভার গ্ৰহণ করিলেন । মহা সমারোহে অভিনয়ের সমস্ত উদ্যোগ

  • প্ৰচলিত যাত্ৰা, হাফ আখড়াই ইত্যাদির সম্বন্ধে শিক্ষিত সম্প্রদায়ের মনের ভাব কিরূপ হইয়াছিল, তাহা নাটককার স্বগীয় রামনারায়ণ তর্করত্ন প্ৰণীত রত্নাবলীর ভূমিকা হইতে নিম্নোদ্ধত অংশ পাঠ করিলেই প্ৰতিপন্ন হইবে। তর্করত্ন মহাশয় লিখিয়াছিলেন, “সরস সংস্কৃত ও ইংরাজী ভাষায় নাটক সমূহের অতুল্য। রসমাধুরী অবগত হইয়া প্রচলিত ঘৃণিত যাত্ৰাদিতে সকলেরই সমুচিত অশ্রদ্ধা হইয়া পড়িয়াছে। নিৰ্ম্মল সুধাকর বিনিস্থত সুধাধারের আস্বাদ পাইলে, কাঞ্জিকাতে কাহারও অভিরুচি হয় না।” ইত্যাদি ।