পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/২৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

डिgव्याखभांजछुस-कांसy । Ñ(kGQ হইয়াছেঃ অথবা কেবল নূতন ছন্দ কেন ? সেই হইতে বাঙ্গাল ভাষার কবিতাস্রোত এক অভিনব পথে প্ৰবাহিত হইতে আরম্ভ করিয়াছে । মধুসুদন যে পদ্মাবতী নাটকে অমিত্ৰচ্ছন্দ ব্যবহার করিয়াছিলেন, উপরি উক্ত ঘটনাই তাহার কারণ । আদ্যোপান্ত অমিত্ৰচ্ছন্দে একখানি নাটক রচনার জন্য, মধুসূদনের তখনই বাসনা ছিল ; কিন্তু সেরূপ আমূল পরিবর্তন করিলে তাহার গ্ৰন্থ সাধারণের আদরণীয় হইবে না। ভাবিয়া, তিনি পদ্মাবতীর কলিদেবের অংশমাত্র অমিত্ৰচ্ছন্দে রচনা করিয়াছিলেন । মহারাজা যতীন্দ্রমোহনের সহিত উল্লিখিত কথোপকথনের পর হইতে তিনি মনোযোগের সহিত বাঙ্গাল কবিতার আলোচনায় প্ৰবৃত্ত হইলেন। বাল্যে, আহার, নিদ্ৰা বিস্মৃত হইয়া, তিনি যে দুই বাঙ্গালি কবির গ্ৰন্থ পাঠ করিতেন, অনেক দিনের পর আবার তিনি তাহার সেই প্রিয় কবি কাশীদাসের ও কৃত্তিবাসের কাব্য পাঠ করিতে আরম্ভ করিলেন । জননী প্ৰকৃতির অনুগ্রহে তিনি কবি-শক্তি লাভ করিয়াছিলেন । স্বদেশীয় প্ৰাচীন কবিগণের কাব্য পাঠ করিয়া তিনি বাঙ্গালা ভাষার প্রবণতা বুঝিয়া লইলেন। পাশ্চাত্য মহাকবিগণের কাব্য হইতে তিনি অমিত্ৰচ্ছন্দের গঠন প্ৰণালীতে অভ্যস্ত হইয়াছিলেন । স্বাভাবিক সঙ্গীতপ্রিয়তা বশতঃ তাহার কর্ণ সহজেই শব্দের হ্রস্ব, দীর্ঘ নিরূপণে ও বর্ণসংস্থান জনিত মাধুৰ্য্য অনুভবে সক্ষম হইল। কিয়াদিনের মধ্যেই তিনি, তিলোত্তমার প্রথম ও দ্বিতীয় সৰ্গ রচনা করিয়া, মহারাজা যতীন্দ্রমোহন ঠাকুরকে দেখাইলেন । তখন কাহারও। আর সন্দেহের কারণ রহিল। না। মহারাজা যতীন্দ্রমোহন নিজে এবং স্বগীয় ডাক্তার রাজেন্দ্রলাল মিত্র প্রভৃতি সুপণ্ডিত ব্যক্তিগণ, একবাক্যে, স্বীকার করিলেন যে, মধুসূদন র্তাহার প্রতিজ্ঞা পালনে সম্পূর্ণরূপ কৃতকাৰ্য্য হইয়াছেন। সেদিন মধুৰ डिgलांख्य-मलब ब्रा5नी ।