পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৩১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R “A se स्रोतका-bडि ।

  • * * “ওই দেখ তিমির সাগর, অকুল পৰ্ব্বতাকার যাহার লহরী ऐछेथंब्लिक्ष, निद्रदर्थि, भङ् cकळांश्र्व्ज ; কে জানে জল কি স্থল, বুঝি দুই হবে । লিখিলা এ মেক ধাতা জগতের সীমা, সৃষ্টিকালে, বসে তাম, দেখ ওই পাশে ।

সেই মহাসমুদ্রের কুলে দেব-শিল্পীর বাসভবন ; সেখানে “ঘন ঘনাকার ধূম উড়ে হৰ্ম্ম্যোপরি, তাহার মাঝাবে হৈম গৃহাগ্ৰ অযুত দোতে, বিদ্যুতের রেখা অচঞ্চল যথা মেঘাবৃত আকাশে ; ** * * * * * ধাতু রাশি রাশি শৈলাকার। মূৰ্ত্তিমান দেব বৈশ্বানরে পাই, সোহাগায় সোণা গলিছে সোহাগে প্ৰেমরসে ; বাহিবিছে রজত জ্বলিয়া পুটে s c t 关 关 * * * লৌহ যাব তনু অক্ষয়, তাপিলে অগ্নি মহারাগে ধাতু জ্বলে, অগ্নি সমতেজ, অগ্নি কুণ্ডে পড়ি জ্বলিছে।” বৃত্ৰসংহারে আমরা বিশ্বকৰ্ম্মার শিল্পাগারের যে সুন্দর চিত্ৰ দেখিতে পাই, তিলোত্তমায় তাহার এইরূপ প্ৰথম রেখা সন্নিবেশি হইয়াছে ; ছায়া ও আলোকপাতের গুণে হেমচন্দ্র তাহাকে আরও অধিক পরিস্ফুট ও মনোজ্ঞ করিয়াছেন । বায়ুরাজের মুখে দেবেন্দ্রের আহবান অবগত হইয়া বিশ্বকৰ্ম্ম ব্ৰহ্মলোকে গমন কবিলেন। তঁহার তপােবলে তিলোত্তমার উৎপত্তি ।