পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৩৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RS) औदन-बिड । তিলোত্তমার প্রশংসা করিয়া তিনি লিখিয়াছিলেন ; “তিলোত্তমার যে কোন স্থানে নয়ন নিক্ষেপ করা যায়, তাহাতেই প্ৰকৃত কবির লক্ষণ বিলক্ষণ প্রতীত হয়। সর্বত্রই সুচারু রসাত্মক ভােব অতি প্রোজ্জ্বল বাক্যে বিভূষিত হইLBLBBSS SD DDD BD DB DDDDDBD DDBBS BDBBDSDBBDBS BB iLiiD কবিকুল-কেশরীদিগের রচনা হইতে সংগ্ৰহ করিয়াছেন; কিন্তু বঙ্গভাষায় তাহার বিভাষণে দত্তজ কেবল অনুবাদ করিয়া নিরন্ত হয়েন নাই ; তঁহার মন হইতে অন্থের যে কোন ভাব নিঃস্থত হইয়াছে, তাহাই তাহার স্বাভাবিক কল্পনা-প্রবৃত্তির কৌশলে নূতন অবয়ব ধারণ করিয়াছে; কিছুই প্রাচীন বলিয়া অনাদরণীয় বোধ হয় না ; প্রত্যুত সকলি হৃদ্য, দীপ্তিময়, ও প্ৰীতিকর অনুভূত হয়। লালিত্য বিষয়ে, বোধ হয়, তিলোত্তম অতি প্ৰসিদ্ধ হইবেক না। তথাপি পৌলোমির খেদ উক্তির সহিত তুলনা করিলে অতি অল্প বাঙ্গালি কাব্য পরীক্ষাৰ্ত্তীর্ণ হইতে পারে। * * * * আমরা মুক্তকণ্ঠে স্বীকার করিতে পারি যে, বৰ্ত্তমান কাব্য বঙ্গভাষায় প্রধান কাব্য মধ্যে গণ্য হইবে।”* মিত্ৰ মহোদয়ের ও রাজনারায়ণ বাবুর ন্যায় ইংরাজী শিক্ষিতগণের সঙ্গে সে সময়কার দুই একজন সংস্কৃতজ্ঞ ব্যক্তিও তিলোত্তম-সম্ভবের গুণপক্ষপাতী হইয়াছিলেন । ইহাদিগের মধ্যে সোমপ্ৰকাশ-সম্পাদক, স্বৰ্গীয় পণ্ডিত দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ মহাশয়ের নাম উল্লেখযোগ্য। বিদ্যাভূষণ মহাশয় যদিও প্ৰাচীন রীতির পক্ষপাতী ছিলেন, তথাপি অমিত্ৰচ্ছন্দ সম্বন্ধে তিনি মধুসুদনকে সমর্থন করিয়াছিলেন। ইংরাজী সাহিত্যের প্রবেশের সঙ্গে মধুসূদনের ন্যায়। একজন যুগ-পরিবর্তক কবির আবির্ভাব যে অবশ্যম্ভাবী, আমরা পূর্বে তাঁহা উল্লেখ করিয়াছি। মধুসুদন বঙ্গভাষায় অমিত্রচ্ছন্দের প্ৰবৰ্ত্তন না করিলে অপর কোন ভাগ্যবান ব্যক্তি তাহা করিতেন ; প্রকৃতির। কাৰ্য্য কখনও অসম্পন্ন থাকিত না । বিদ্যাভূষণ মহাশয়ও ঠিক এই ভাবে মধুসূদনের কাৰ্য্যের আলোচনা করিয়াছিলেন। অমিত্ৰচ্ছন্দ সম্বন্ধে তাঁহার অভিপ্ৰায় উদ্ভূত করিয়া আমরা বর্তমান অধ্যায় শেষ

  • বিবিধাৰ্থ সংগ্ৰহ ৬৮ খণ্ড শকাব্দী ১৭৮২ ৷৷

ज्ञांब्रकांनाथ विष्णांट्रश्न म<scअझ म७ ।