পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৩৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6भधनविश-कांया । 8s ত্ৰিলোকে হয়েছি। ধন্ত আরও ধন্য হও, ऐऊाकूण ऐणि जांनब-छिङ्गक ।” কিন্তু মৰ্ম্মপীড়িত রাক্ষসরাজ পুত্ৰকে বলিলেন,- “এ কাল সময়ে, নাহি চাহে প্ৰাণ মম পাঠাইতে তোমা बांझवांब । शश्न ! विर्षि बांभ भभ eडि। কে কবে শুনেছে, পুত্র, ভাসে শিলা জলে, কে কবে শুনেছে, লোকে মারি পুন বঁাচে ?” বৃত্র ও রাক্ষসরাজ উভয়েই ত্ৰিভুবন-বিজয়ী ; কিন্তু অবস্থার পার্থক্যে উভয়ের প্রকৃতি কিরূপ বিভিন্ন হইয়া দাড়াইয়াছিল। বৃত্ৰ সৌভাগ্য-লক্ষ্মীর ক্ৰোড়ে প্ৰতিপালিত হইয়া আসিতেছিলেন ; শোকের অথবা নিরাশ্বাসের অভিজ্ঞতা কখনও তাহার জীবনে ঘটে নাই । যে উৎসাহে তিনি পুত্ৰকে যুদ্ধগমনে আদেশ দান করিয়াছিলেন, নিরাশাপীড়িত রাক্ষসরাজের হৃদয়ে সে উৎসাহ ছিল না । তাই তিনি, সামান্য জনের ন্যায়, পুত্রকে যুদ্ধ-গমনে সন্মতি-দান করিতে ভীত হইলেন। কিন্তু মেঘনাদের হৃদয়ের ভাব স্বতন্ত্র । তিনি বীরদৰ্পে পিতাকে বলিলেন ;- “কি ছার সে নির তারে ডরাও আপনি রাজেন্দ্র । থাকিতে দাস যদি যাও রণে তুমি, এ কলঙ্ক, পিত, ঘুষিবে জগতে, হাসিবে মেঘবাহন, রুষিবেন দেব অগ্নিটা দুইবার আমি হারানু রাঘবে, আর একবার, পিতঃ, দেহ আজ্ঞা মোরে, দেখিব। এবার বীর বঁাচে কি ঔষধে।” ষে বলে মদমত্ত মাতঙ্গ বিশালকায় বনস্পতিকে শুণ্ডদ্বারা আকর্ষণ করে, মেঘনাদের হৃদয়ের এই উৎসাহ সেই পাশব বল-প্ৰসুত । কিন্তু বৃত্র ও রাক্ষসরাজ।