পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৪০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6भधनों दक्ष-कीरJ । অশ্রুসিক্ত প্ৰমীলা । “কভুবা মন্দিরে পশি বাহিরায় পুনঃ বিরাহিণী, শূন্য নীড়ে কপোতী যেমতি বিবাশা, কভু বা উঠি উচ্চ গৃহচ্যুড়ে এক দৃষ্টি চাহে বাম দূর লঙ্কা পানে, মুহুমুহু চক্ষুজল মুছিয়া আঁচলে।” ক্ৰমে দিবা অবসান হইয়া আসিল এবং রজনী, কালভুজঙ্গিনীর ন্যায়, প্ৰমীলাকে দংশন করিবার জন্য, সমাগত হইল। জ্যোৎ মাধৌত উপবনের সৌন্দৰ্য্যে এবং সখীগণের প্রবোধবাক্যে সাধবীর হৃদয় সাত্মনা প্ৰাপ্ত হইল না। প্ৰমীলার ‘অশ্রুবিন্দু পুষ্পদলে নিপতিত হইয়া তাহাদিগকে মুক্তাদামে সুশোভিত করিতে লাগিল। ভাবী বিপদের ছায়া, অতি প্ৰগাঢ়ভাবে, সাধবীর হৃদয়াকাশে পতিত হইয়াছিল। প্ৰমীলা, সুৰ্য্যপ্ৰাণী সুৰ্য্যমুখীর নিকট যাইয়া, নিরাশ প্ৰাণে জিজ্ঞাসা করিলেন ;- “যে রবির ছবি পানে চাহি বাচি আমি ऊशद्भशः, ऊरुठ56व्ल ऊष्छ्झ 6व्लं ऊिनि, আর কি পাইব আমি ( উষার প্রসাদে ) পাইবি, যেমতি, সতি, তুই প্ৰাণেশ্বরে ?” পতির বিপদাশঙ্কা বুৰিলে সাধ্বীর প্রাণ পৃথিবীর এমন কোন বিপদ নাই, যাহার সম্মুখীন হইতে ভীত হয়। স্বামীর বিপদভয়-ভীতা প্ৰমীলা আপনার সখী বাসন্তীকে বলিলেন ;- “চল সখি লঙ্কাপুরে যাই মোরা সবে ?” কাদম্বিনী যে স্নিগ্ধ বারিধারার সঙ্গে হৃদয়ে অশনিও বহন করে এবং কলনদিনী নিঝরিণী যে গিরিশৃঙ্গও উৎপাটিত করিয়া লইয়া যায়, বাসস্তী তাহ জানিত না । বাসন্তী বিস্ময়ের সহিত বলিল ;