পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৪৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\Oly yr জীবন-চরিত । ষষ্ঠ সৰ্গ -মেঘনাদবধ-কাবোর মূল ঘটনা। ষষ্ঠ সর্গের বর্ণনীয় বিষয়। বিভীষণের ও মায়াদেবীর সাহায্যে লক্ষ্মণ কর্তৃক ইন্দ্ৰজিৎ নিধন এই সর্গে বর্ণিত হইয়াছে। কাব্যের নায়ক ও প্ৰতিনায়ককে আমরা এই সৰ্গেই প্ৰথম একত্ৰ দেখিতে পাই । উভয়েই উভয়ের সমকক্ষ প্রতিদ্বন্দ্বী । যিনি ভুজবলে বৃত্ৰাসুরঘাতী দেবরাজকেও যুদ্ধে পরাজিত করিয়াছিলেন, তিনি কাব্যের নায়ক, এবং যিনি ত্রিপুরান্তকারী সাক্ষাৎ রুদ্রদেবকে ও যুদ্ধাৰ্থ আহবান করিতে সঙ্কুচিত হন নাই, তিনি কাব্যের প্রতিনায়ক । এই অতুল্য-পরাক্রম বীরদ্বয়কে একত্র করিয়া কবি তাহাদিগের চরিত্রের সামঞ্জস্য কিরূপ রক্ষা করিতে পারিয়াছেন, তাহ অবগত হইবার জন্য আমাদিগের স্বভাবতঃই আকাজক্ষা জন্মে। কিন্তু দুৰ্ভাগ্যক্রমে, রক্ষো বংশের প্রতি অতিরিক্ত অনুরাগ বশতঃ, কবি এই সর্গে রামচন্দ্র ও লক্ষ্মণকে যেরূপ ভাবে চিত্ৰিত কবিয়াছেন, তাহাতে আমাদিগকে মৰ্ম্মাহত হইতে হয় । ষষ্ঠ সৰ্গই মেঘনাদবধের মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষা অপকৃষ্ট ; কবি যে, তাহার কাব্যের এই অংশ সংশোধন করিবার জন্য, জীবিত নাই, ইহাই পরিাতাপের বিষয় । ষষ্ঠ সর্গের প্রারম্ভে আমরা দেখিতে পাই, বীরবার লক্ষ্মণ, মহামায়ার পূজান্তে, শিবিরে প্রত্যাগমন করিয়াছেন। ভগবতীর প্রসাদ লাভে তাহার হৃদয় আনন্দে উৎফুল্ল । জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার নিকট দেবীপুজার তিনি যে বিবরণ প্ৰদান করিতেছেন, তাহার বর্ণে, বৰ্ণে যেন তাহার, হৃদয়ের উল্লাস প্ৰকাশিত হইতেছে। হৃদয়ের উৎসাহ সংযত করিতে না পারিয়া, দৃপ্ত সিংহশিশুর ন্যায়, সগর্বে তিনি ভ্রাতাকে বলিতেছেন ;- “ লক্ষণ ও মেঘনাদ । কি ইচ্ছা তব কহ । बूमनि, colांश ग्र झाडि, विवश्व ना नाश्। त्रिं ब्रांत्रिंt, cत्र, cट्र ग्रांद्ध न ॥"