পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৪৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবন-চরিত । و88V হইয়াছিল। কি অবস্থায় কুমারী কৃষ্ণার জীবন আহুতিরূপে অৰ্পিত হইয়াছিল, তাহা বুঝিবার জন্য পাঠককে একবার তাৎকালিক ভারতবর্ষের অবস্থা চিন্তা করিতে হইবে । সমারপ্রিয় ভারত-শাসনকৰ্ত্তা, লর্ড ওয়েলেসলির সামরিক নীতিতে বিরক্ত হইয়া ডিরেক্টরগণ এইরূপ আদেশ করিয়াছিলেন যে, দেশীয় রাজ্যে বিবাদ, বিসম্বাদ অথবা অত্যাচার যাচাই ঘটুক, ভারত গবৰ্ণমেণ্ট তাহাতে হস্তক্ষেপ করিবেন না । ব্রিটিশ গবৰ্ণমেণ্টের এইরূপ ঔদাসীন্যের ফলে মধ্যভারত ও রাজস্থান এক মহাশ্মশানে পরিণত হইয়াছিল। সেই মহাশ্মশানে লুণ্ঠনব্যবসায়ী মহারাষ্ট্রীয় দল শ্মশানচণ্ডালের ন্যায়, মৃত ও মুমুম্বু প্ৰজাগণের অঙ্গ হইতে পরিধেয় বস্ত্ৰ, ছিন্ন কস্থা পৰ্য্যন্ত উন্মোচন করিয়া লইতেছিল এবং আমীরাখার দামুসু্যসৈনিকগণ তাহাতে ফেরুপালের ন্যায়। শ্মশান নিক্ষিপ্ত দেহের অস্থিমাংস চবর্ধণের জন্য অবসর অন্বেষণ করিয় বেড়াইতেছিল। হতভাগ্য রাজপুতগণ এই শ্মশানভূমিতে বাস করিয়াও আপনাদিগের দুৰ্দশা উপলব্ধি করিতে পারিতেছিলেন না । তঁহারা সে অবস্থাতেও আত্মাকলহে পরস্পরের সর্বউদয়পুরের রাজপরিবারের নাশ করিতেছিলেন । কমলা চিরদিনই চঞ্চল ; ङछ् । BBuBuBB S S SMBu S BDDDKJKBS DDD DDD প্ৰতাপসিংহের বংশধরগণই এখন সৰ্ব্বাপেক্ষা শ্ৰীভ্রষ্ট । হুলকার, সিন্ধিয়া, পাঠানন্দসু। আমীর খাঁ প্ৰভৃতি প্ৰত্যেকেবই দৃষ্টি, উদয়পুরের শু্যামল উপত্যকার উপর নিক্ষিপ্ত। যিনিই যখন যুদ্ধে জয়ী হন, তিনিই তখন উদয়পুররাজের নিকট নিশ্রুয়া গ্ৰহণ করেন। মহারাণা প্ৰতাপসিংহের ংশধরের পক্ষে ইহার অপেক্ষা অধিক লাঞ্ছনার বিষয় আর কি হইতে পারে ? উদয়পুরের প্রজাগণ সৰ্ব্বস্বাস্ত ; পুৱনারীগণ, এমন কি দেবমূৰ্ত্তিসমূহ ও, লুণ্ঠনে আভরণ-শূন্য। রাজা ভীমসিংহ অপমানে উন্মত্তপ্ৰায় ; কিন্তু প্ৰতীকাব করিবার তঁহার শক্তি ছিল না । একমাত্র কুমারী झुष3छे ऊँiशन्न भयंiछिट्स शून्। ছিলেন, কিন্তু বিধাতা তাহারও সম্বন্ধে এক