পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৫৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবন-চরিত । মনের এইরূপ অবস্থা সত্ত্বেও মধুসুদন যে, ধীরভাবে, গ্ৰন্থরচনায় সময়ক্ষেপ করিতে পারিতেন, ইহাই আশ্চৰ্য্য । কিন্তু গ্ৰন্থরচনাই তাহার DBDB BBDBDBD BBB DBDD DDBDDS DBBD DBDD BBDD হইবার জন্যই তিনি, অনেক সময়, বাগেদিবীর চরণে শরণাপন্ন হইতেন । যে সময় অসহ যন্ত্রণায় তিনি এইরূপ আৰ্ত্তনাদ করিতেছিলেন, সেই সময়ই র্তাহার। আর একখানি অত্যুৎকৃষ্ট গ্রন্থ। বীরাঙ্গনা-কাব্য রচিত হইতেছিল । তঁহার পারিবারিক জীবনের আলোচনা অপেক্ষ তাহার সাহিত্যিক জীবনের আলোচনাই অধিকতর গ্ৰীতিজনক । আমরা, সেই জন্য, তাহার পারিবারিক কথা ছাড়িয়া, তাহার বীরাঙ্গনা-কাব্যের আলোচনায় প্ৰবৃত্ত হইব । মেঘনাদবধে যেমন মধুসূদনের প্রতিভার গম্ভীর, এবং ব্ৰজাঙ্গনায় যেমন তাহার কোমল অংশের পরিস্ফুটন হইয়াছে, বীরাঙ্গনাকাব্যে তেমনই এই উভয়ের সম্মিলন হইয়াছে। মধুসুদন তাহার একখানি পত্রে লিখিয়াছিলেন যে, “মেঘনাদবধের পর বীররস বিষয়ে অভিনব উদ্যম কেবল পুনরুক্তি মাত্ৰ হইবে ; গীতিকবিতারও দিকে আমার প্রবণতা আছে, আমি সেই দিকে চেষ্টা করিব।” মধুসূদনের সেই প্ৰবণতার ফল তাহার ব্ৰজাঙ্গন কাব্য । অসামান্য প্ৰতিভাগুণে বীররসপ্ৰধান কবিতার ন্যায় গীতিকবিতাতেও যদিও তিনি কৃতকাৰ্য্য হইয়াছিলেন, তথাপি তাহার স্বভাবতঃ বীরত্বানুরাগী হৃদয়,তাতার অজ্ঞাতসারে, পুনর্বার বীররসেরই দিকে প্ৰত্যাবৃত্ত হইয়াছিল। ললিত পদাবলী সৃজন করিয়া তিনি বিরহ-বিধুরা শ্ৰীৱাধিকার মৰ্ম্মবেদনা ব্যক্ত করিয়াছিলেন, কিন্তু মেঘনাদবধের যে গম্ভীর ভেরী-নিনাদ একবার তঁাহার লেখনী হইতে উদগত হইয়াছিল, ব্ৰজাঙ্গনার মৃদুমধুর বংশীধ্বনিতে তাহা নিমগ্ন হয় নাই। গোপবালাগিণের রোদন-নিনাদের মধ্যে, যমুনার रोझांत्रिन-दांबा) १ांख्रिौद्र ७ " कमल उदद्ध ममिक्लन ।