পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৫৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दीब्रांछन-काद) । O অন্য এক স্থলে ‘निक नाशन जूमि, निडा ब्रनरडी সুরবালা ;-শতফুল প্ৰফুল্প যে বনে, কি সুখে বঞ্চিত, সখে, শিলীমুখ তথা ?” দ্ৰৌপদীর ন্যায় শকুন্তলাও প্ৰোষিতভৰ্ত্তক এবং বহুপত্নীক স্বামীর পত্নী । কিন্তু শকুন্তলা সরলা ঋষিবালিকা ;-ব্যঙ্গবাণে কাহারও মৰ্ম্মভেদ করা তপোবন-পালিতার পক্ষে স্বাভাবিক নয়। কুটীরবাসিনী বালিকাকে পৃথিবীদ রাজরাজেশ্বর যে চরণে স্থান দান করিয়াছেন, ইহাই যথেষ্ট ; বালিকা তাহার হৃদয়াধিষ্ঠাত্রী হইবার আশা করিবে কেন ? যাহার পিতার উপদেশ, “কুরু প্ৰিয় সখীবৃত্তিং সপত্নীজনে, ভৰ্ত্তৰ্বিপ্ৰকৃতাপি বোষণতয়া মান্ম প্রতীপং গমঃ।” স্বামী বহুপত্নীক হইলে তাহাকে যে ব্যঙ্গে লাঞ্ছিত করিতে হয়, তাহার পক্ষে সেরূপ ভাব ব্যক্ত করিবার সম্ভাবনা নাই । “বন-নিবাসিনী।” “বান্ধলবসন” বালিকা রাজাধিরাজের সহধৰ্ম্মিণী হইয়াছিলেন ; এ অবস্থায় তাহার মনে দুই একটী উচ্চাভিলাষ উদিত হওয়া অসঙ্গত নয়। মায়াবিনী স্বপ্নদেবী তাহাকে নিদ্রাযোগে তঁহার প্ৰিয়তমের ঐশ্বৰ্য্য প্ৰদৰ্শন করিতেন, কিন্তু বালিকার তাহাতে লালসা ছিল না। ফল মূল আহারে তৃপ্ত এবং কুশাসনশিয়নে অভ্যন্ত বালিকা রাজভোগ লইয়া কি করিবে ? সপত্নীগণের প্রতি স্বামীর অনুরাগ ? তাহাতেও বালিকার উদ্বেগ ছিল না । স্বামীর পদপ্রান্তে কিঙ্করীর ন্যায় অবস্থান করিবে, ইহাই বালিকার একমাত্ৰ আশা । শকুন্তলা তাই লিখিয়াছিলেন ;- “আকাশে করেন কেলি লয়ে কলাধারে রোহিণী, কুমুদী তীরে পূজে মৰ্ত্তাতলে ; fski ss! at ste 389ita ”