পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৬৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শেষজীবন । CS মুখস নাশিল গতি, उठcम श्व कि९d भडि, চলে সাদী যে দিকে চালায় । Σ Ο cकथ। डानि, cकांश वन, সে সুখের নিকেতন ? निांtख इझेळ| वक्षी उत्र'ांक्षांब्र-बाळांद्म । পরের অনিষ্ট হেতু ব্যগ্ৰ যে দুৰ্ম্মতি, এই পুরস্কার তার কাহেন ভারতী ; ছায়া সম জয় যায় ধৰ্ম্মের সংহতি । উদ্ধত কবিতাটা হইতে পাঠক অনুমান করিতে পরিবেন যে, গম্ভীর বিষয়ের ন্যায় সহজ সরল বিষয়েও মধুসূদনের প্রতিভা কিরূপ স্ফৰ্ত্তি প্ৰাপ্ত হইত। নীতিমূলক কবিতাগুলি মধুসুদন ১৮৭০ খৃষ্টাব্দে রচনা করিয়াছিলেন । তাহার হেক্টরবিধাও এই বৎসর প্রকাশিত হয় । র্যাহার সহিত বাল্যাবধি মধুসুদন “প্ৰণয়-সুত্রে চিরগ্রথিত” ছিলেন, তাহার সেই শৈশব-সুহৃদ ভূদেব মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের নামে ইহা উৎসৃষ্ট হইয়াছে। হেক্টর বধ মধুসূদনের গ্রীকভাষার ও হােমরের প্রতি অনুরাগের ফল । টীয়-রাজকুমার, মহাবীর হেক্টরের মৃত্যু ইহার প্রতিপাদ্য বিষয় । মধুসুদন ইহা সম্পূর্ণ করিয়া যুাইতে পারেন নাই। ইলিয়দের দ্বাদশ সর্গ পৰ্য্যন্ত বর্ণিত বিষয় লইয়াই তিনি র্তাহার গ্ৰন্থ শেষ করিয়াছেন । গদ্যরচনা মধুসূদনের প্রতিভার উপযোগিনী ছিল না । যে অতিরিক্ত অলঙ্কার-বিন্যাস-প্ৰিয়তা তাহার সর্বোৎকৃষ্ট পদ্যগ্রন্থগুলিকেও, স্থানে স্থানে, দুৰ্ব্বোধ্য ও কৃত্রিমতাপুর্ণ করিয়াছে, গদ্যে তাহার আধিক্য হইলে তাহা কখনই পাঠকের প্রীতিকর হইতে পারে না ! হেক্টর-বধের ভাষা ব্যাকরণদুষ্ট, গ্ৰাম্যতাপুর্ণ, এবং আদ্যোপান্ত পাশ্চাত্য-ভাবানুপ্ৰাণিত বলিয়া, ইংরাজী ভাষায় অনভিজ্ঞ পাঠকের পক্ষে দুৰ্বোধ্য। “পাণ্ডুগণ্ড হেক্টর-বধ ।