পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नद उद्धि ७ ऊांश् द्धि 0ोंख्तिक्षक গত পরশ্ব দিবস ভক্তিভাজন প্ৰধানাচাৰ্য মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয় আমাকে কয়েক পংক্তি সাধুজনের উক্তি উপহারস্বরূপ প্রেরণ করিয়াছেন। ঐ কয়েক পংক্তির মর্ম এই:- যিনি মানবাত্মাতে তিনিই भ-श८ & ङिनिशे ख्ञफु८ञ्जJ ।। মানবের ঈশ্বর-অন্বেষণ-রূপ ব্যাপার নির্জনে গভীরভাবে চিন্তা করিলে চক্ষে জল রাখা যায় না । মানবের কিরূপ আশ্চৰ্য প্ৰকৃতি যে, দেখিবার শুনিবার জিনিস কত রহিয়াছে, ভোগালালসা, বিষয়াসক্তি, সুখদুঃখ প্রভৃতি চারিদিকে প্রচুর রহিয়াছে, যাহাতে সহজেই মানবের চিত্তকে নিযুক্ত রাখিতে পারে। কিন্তু তবুও ইতিহাস পাঠ করিলে কি দেখিতে পাই ? মানব চিরকালই কোন বস্তুর অন্বেষণ করিয়া আসিয়াছে ? ঐ যে তন্ন তন্ন করিয়া ভিতরে বাহিরে খুজিয়া বেড়াইতেছে, যেন কিছুতেই আশ মিটিতেছে না, যেন কোনও একটা বিশেষ জিনিস চাই, তাহা না পাইলে প্ৰাণে শাস্তি হয় না, উহা কি ? উহা কোন জিনিস ? কিছু প্ৰকাশ করিয়া বলিতে পারে না, কি যে চায় কিছুই বলিতে পারে না, তবু খুজিতেছে, তবু অন্বেষণে চলিয়াছে। প্ৰাণের ভিতরে কোনও আদর্শ না থাকিলে বাহিরে কখনই অন্বেষণ করিত না। আত্মাতে ঈশ্বর রহিয়াছেন বলিয়াই জড় জগতে এবং মানব-সমাজে নব তাহাকে অন্বেষণ করিয়াছে । যেমন অনেক সময়ে দেখিতে পাই যে, লোকে বাজারে মুক্ত কিনিতে গিয়া কিরূপ মুক্তার দরকার, কিরূপ ক্ত চায়, তাহা যে কিনিবে সে-ই জানে, তার ভাবটা মনে আছে এবং সইরূপই সে চায়। কত রকম দেখিল, এটা নয়, ওটা নয়, কিন্তু ঠিক য-রকমটি চায়, তাহা সে প্ৰকাশ করিয়া বলিতে পারে না। যাহা চায় ܦ