পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিত্রাতা ঈশ্বর বলা যায়, এই সৃষ্টিতে যে জ্ঞান, প্ৰেম, সৌন্দর্যের অভিব্যক্তি দেখা যায়, সৃষ্টিকর্তাৱ মনের মধ্যে এ সকলই ছিল । তার সেই জ্ঞান, সেই প্ৰেম ও সেই মঙ্গলভাব দিয়ে এ জগৎ রচিত হয়েছে। এই এক অর্থে জগৎকে র্তার অভিব্যক্তি বলা যায়, অর্থাৎ যা কিছু তার ভিতরে ছিল, তিনি সেই সব বাহিরে এনেছেন । এই এক অর্থ। আর-এক অর্থে এ জগৎকে তার অভিব্যক্তি বলা যেতে পারে । যেমন, জলকে বিশ্লেষণ ক’রে বৈজ্ঞানিকের বলেছেন, জলকে যে কোনও আকারে দেখা যায়, সে সব জলের প্রকৃত স্বরূপ নয় । জলকে আমরা কখনও তরল বাস্পাকারে দেখি, কখনও বা কঠিন বরফ রূপে দেখি, কিন্তু এ-সব যেমন জলের যথার্থ স্বরূপ নয়, জল স্বরূপত দুইটি গ্যাসের সংযোগ মাত্ৰ, তেমনি বলা যায়, এই জগতে যা কিছু দেখছি, এর কিছুই সত্য নয়, একমাত্র সত্যবস্তু তিনি। আমরা সব আপেক্ষিক DBB DBBDSS SDBBB DDLDD DBBD DBB LDS DD DDBD DBBBSY ব’লে আমরা সত্য হয়েছি । র্তার সঙ্গে আমাদের যে সম্বন্ধ তা মহর্ষি দেবেন্দ্ৰনাথ ঠাকুর মহাশয় র্তার ব্যাখ্যান পুস্তকে একটি উৎকৃষ্ট দৃষ্টান্তের দ্বারা বোঝাবার চেষ্টা করেছেন । তিনি বলেছেন, যেমন বক্তার সঙ্গে বাক্যের সম্বন্ধ । বাক্য আপনা হতে উৎপন্ন হয় না, আপনি স্থিতি করে না। বাক্য বক্তার সঙ্গে বঁধা অথচ বক্তা বাক্য নহে। এই যে আমি কথা বলছি, এ কিছু আমি নই। আমি সেই বস্তু যা হতে এমন লক্ষ লক্ষ বাক্য উৎপন্ন হতে পারে। এই যে সকল বাক্য আমা হতে উখিত হয়ে অপরের কর্ণে গিয়ে প্ৰবেশ BDBDBD q BBBD BDBBS BB TBD BDBDDtu DDD DDD SDBBD i ব্ৰহ্মাণ্ডে যা কিছু দেখা যায়। এ সকলই তা হতে, অথচ এর কিছুই তিনি নিন। এ ব্ৰহ্মাণ্ডের সকলই তাতে, এর সকলই তা হতে ; তাকে ছেড়ে SGS