পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰকাশ-মন্দির প্ৰকাশ-মন্দিরের কথা পূর্বে কিছু বলেছি। সেদিন বলেছিলাম, কলিকাতায় যে মেলা হয়েছে, তাতে অনেক দেখবার জিনিস আছে, কত ঘর সুন্দরীরূপে সজ্জিত, কিন্তু উহার মধ্যে একটি কি দুইটি ঘর সর্বোৎকৃষ্ট, তাহা দেখে সকলেই মুগ্ধ হচ্ছেন এবং বাহিরে এসে কথাপ্রসঙ্গে বলছেন, “আহা, অমুক ঘর” তার পর কেহ যদি সেই দু-একটি ঘর না দেখে বেরিয়ে এসে শোনেন এই কথা, তখন তিনি মনে করেন, “হায় হয়, এমন ঘরটা দেখলাম না! আমার মেলায় যাওয়াটাই বৃথা হইল।” অপরেও তার কথা শুনে বলেন, “তুমি মেলায় গেলে, সেটা দেখলে না ?” এই ব’লে লিজা দেয় । আমাদের এই মাঘ-মেলায়, এই উৎসবেও, দেখবার অনেক জিনিস আছে। এই মন্দির পত্রপুস্পাদির দ্বারা সজ্জিত করা হয়েছে, ইহা দেখবার জিনিস ; ভক্তিভাবে পূর্ণ ব্যাকুল নরনারী রাত্রি ৩/৪টা হতে মন্দিরে সমাগত, এ দেখবার জিনিস ; বালকবালিকার সুমধুর সমতান সংগীত, পশ্চাতে আনন্দবাজারের আনন্দ-ভবনের আয়োজন, দেখবার জিনিস ; বালকবালিকাগণ আনন্দে প্ৰাঙ্গণে খেলিতেছে, ইহাও দেখবার জিনিস। দেখবার জিনিস অনেক আছে ; কিন্তু একটি বিশেষ জায়গা না দেখলে সব বৃথা, উৎসবে আসাই বৃথা । যে সে জায়গা না দেখিল তাকে বাহিরে গিয়ে লোকের লজা দেওয়া উচিত, “সেই ঘরটাই দেখলে না, তবে এসেছিলে কেন ভাই ?” BD DBBBBD DDBB LLL DBB DDD DDLDD SS SLLBDDB HD প্রকাশ-মন্দির। সেই মন্দিরে প্রবেশ করা চাই। যদি কেহ না করেন, তার সব বৃথা। এই কথা যখন বলছি, সকলের মন যেন উৎসাহিত হয়, “সে মন্দির কোথায় ?” যেমন মেলায় গিয়ে লোকে সেই বিশেষ ঘরের 戈9>