পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘোৎসবের উপদেশ প্ৰাণ, তাতে সুদৃঢ় হতে হবে, তার কৃপাতে বিশ্বাস ও নির্ভর রেখে উপাসনায় দৃঢ়প্ৰতিষ্ঠিত হতে হবে; তোমার নিজের জীবনে, গৃহে, পরিবারে উপাসনাকে দৃঢ় রূপে স্থাপন করতে হবে। উপাসনার ন্যায় পবিত্র ব্যাপার বৃথা যেতে পারে না। সাধুগণ জীবনের দ্বারা দেখিয়েছেন যে, তাহার শ্রবণ মনন কীর্তন মানব-জীবনে অত্যাশ্চৰ্য আনন্দ ও পরিবর্তন আনয়ন করে। এ বৃথা যেতে পারে না। তঁরা আরও কিছু বলেছেন। এ উপাসনা কেমন ? যেমন মাছের পক্ষে জল, পাখির পক্ষে উন্মুক্ত আকাশ। যে মাছকে কলসীর মধ্যে বন্ধ ক’রে রেখেছি তাকে যদি সাগরে ছেড়ে দাও, তার যেমন আনন্দ হয় ; যে পাখিকে খাচায় আবদ্ধ রেখেছি তাকে যদি আকাশে উড়িয়ে দাও, তার যেমন আনন্দ হয়, নবজীবন লাভ হয় ; যে বহুদিন কারাগারে বাস করেছে। সে তার মা’র কাছে গেলে তার যেমন আনন্দ হয়, উপাসনায় মানবাত্মার कि cडशनि वानन्म ७ नवडौदन लांड श् । মুখের কথা বললে হয় না। মুখের কথায় কি হয় ? সামাজিক বন্ধুত্বের মিলনে যে আনন্দ, তা কথায় প্ৰকাশ পায় না। অনেক সময় কথায় প্ৰেম LDL BBBD D DBD BDD DBB DB BDB DDD SB BD DBDS DDSS উপাসনা তেমনি শব্দ নয়। শব্দ না ক’রেও উপাসনা হয়, ঘণ্টার পর ঘণ্টা একটিও শব্দ উচ্চারণ না ক’রে আত্মা পরমাত্মার শান্তিময় ক্ৰোড়ে নিমগ্ন থাকতে পারে, অনির্বাচনীয় আনন্দ-সুধা-সাগরে মগ্ন থাকতে পারে । মহর্ষি ঘণ্টার পর ঘণ্টা নীরবে পরমাত্মার ধ্যানে মগ্ন থেকেছেন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক ভাবে অতিবাহিত করেছেন। সন্ধ্যার সময় জ্যোৎস্নালোকে দাড়িয়েছেন, প্ৰভাতে দেখা গিয়েছে তিনি সেইখানেই দাড়িয়ে আছেন। সেই পরমপুরুষের বিশুদ্ধ আবির্ভাবের মধ্যে নিজেকে অবস্থিত দেখে র্তাতে সর্বস্ব অৰ্পণ ক’রে পরমানন্দ লাভ করতেন, সব একেবারে ভুলে R t R