পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধর্মের প্রয়োগ BDLL DDSLLLLBD KL SBBD KLBD SS SDDS LBBD DBB sLLK পড়ল, বিবাহ হ’ল, তার কাজের অন্ত নাই। সকল বিষয় দেখতে হয়, সন্তানপালন করতে হয়, সংসারের কত কাজে মন দিতে হয়। কোথায় তখন তার আলস্য, সুখপ্রিয়তা, বিলাস ! এ ত সে মেয়ে নয়! বলুন তা কে শক্তি দিলে ? সে উৎস কোথায় যাহাতে পরিবার-শৃঙ্খলা রাখবার শক্তি আসছে ? সে শক্তি প্ৰেম। প্ৰেমই শক্তি দিচ্ছে । এইরূপ শোনা গিয়েছে যে, ইটালি দেশে যখন অগ্ন্যুৎপাত আরম্ভ হয়, এক পণ্ডিত সেই পাহাড়ে বাস করেছেন এবং ঘটনার বিবরণ সংগ্ৰহ করেছেন। দেশের লোক বলতে লাগল, “নেমে আসুন । নেমে আসুন ।” তিনি বললেন, “বিরক্ত ক’রো না।” ঐ যা, ইটালির সর্বশ্রেষ্ঠ পণ্ডিত অগ্ন্যুৎপাতে মারা গেল! পণ্ডিত কেন প্ৰাণ দিলেন ? জানানুরাগ। তিনি জ্ঞানকে ভালবাসেন। ম্যাটুসিনি। কারারুদ্ধ হলেন, চোরের ন্যায়। দেশে দেশে ভেসে বেড়াতে লাগলেন। কেন ? স্বদেশের প্রতি প্রীতি, c7थम श्cग्नछिल ! প্ৰেমে উৎসাহ, স্বার্থনাশের শক্তি, বল দেয় ; প্রেমেই শক্তির উৎস : ভগবানের প্রতি প্ৰেম অপিত না হলে শক্তি আসে না । সংক্ষেপে, ভক্তিতেই শক্তি। ভক্তিই শক্তি। ভক্তি হলেই শক্তি আসে। প্রশ্ন এই যে, নিরাকার ইন্দ্ৰিয়াতীত পুরুষ, তার প্রতি ভক্তি হওয়া কি সম্ভব ? পৃথিবীতে যত ধৰ্মসম্প্রদায় আছে সকলেই অবতারবাদ স্বীকার ক’রে বলছে, “না, না, না, হয় না। নিরাকার পুরুষে ভক্তি হওয়া সম্ভব নয়।” তাই অন্যান্য ধৰ্মসম্প্রদায় অবতার গ্ৰহণ করেছে। এ বড় শক্ত কথা । ১৮৬০ বা ৬১ সালে ব্ৰাহ্মসমাজ যখন অবতারবাদ ত্যাগ ক’রে স্বাধীন ভাব প্রচার করতে লাগলেন, তখন সুপ্ৰসিদ্ধ খ্ৰীষ্টান লালবিহারী দে RSI