পাতা:মাটি-ঘেঁষা মানুষ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সদর সহরের ছোটখাট হাসপাতালে ব্যাণ্ডেজ-মোড়া অচৈতন্য গোবিন্দকে দেখে এসে সমাজ সংসার নিয়ম-নীতির উপরেই মনটা বিষম রকম বিগড়ে যায়। রেবতীর। মনে হয়, চাষীর ঘরে মেয়ে হয়ে জন্মে। সে নিজেই মহাপাপ করে নি, তাকে জন্ম দেওয়ার জন্য তার মা-বাপকেও YK YK DBD LLDK DLLD DBSS গিরিও খুব বিচলিত হয়েছিল। কিন্তু সে শক্ত মেয়েমানুষ। বার বার সে রেবতীকে বলে, উতলা হোস নে, ভড়কে যাস নে। দিন-কালটা খেয়াল রাখিস। একেবারে যে মরে যায় নি। তাই অনেক ভাগ্যি বলে মানিস। রেবতী ফুসে ওঠে, কেন ভাগ্যি বলে মানব ? কার কাছে কি অপরাধটা করেছি ? অনেক অপরাধ করেছিস। তুই এরকম হাবাগোবা বলেই তো ক’জনকে মরতে হল, তোর মানুষটাকে জখম হয়ে छाम°ङाgव्ण 6यg७ श्ठा । নাকি বটে ! তবে কি ? মানুষ কি খেয়াল খুন্সীতে মরে, না জখম হয়ে হাসপাতালে যায় ? তোর তরে মোর তরেই তো । গিরিকে বড়ই আপনার মনে হয়। রেবতীর । বলে, আয় মামী উকুন বেছে দি’ । হাসপাতাল থেকে গোবিন্দ যথা সময়ে খালাস পায় ৮ SOS