পাতা:মাটি-ঘেঁষা মানুষ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একটু হেসে বলে, শালা হারামজাদা বজাত নচ্ছর,- সব কিছু বলতে পার। তোমার অধিকার আছে। তোমাদের যারা নিকেশ করেছে আমার ব্যাপদাদাও তাদের পক্ষে ছিল। বৈকি। তোমরা বাপ তুলে গাল দিলে সইতে হবে। এরকম মানুষের সঙ্গে পারা যায় ? এরকম একটা তুমুল হট্টগোল বাধিয়ে কত ঘরোয় কথাই যে বার করে নেয় খবরের কাগজের ছোকরাটা । তবে রেবতীকে কিছুতেই তারা বার করে না তার সম্মুখে। কান পেতে দাওয়ার কথাবার্তা শুনতে শুনতে এক সময় হঠাৎ যেন সঞ্জীবিত হয়ে আঁচলটা গায়ে জড়িয়ে রেবতী বাইরে যেতে উদ্যত হয়েছিল, গালে পাঁচ আঙ্গুলের দাগ বসানো সশব্দ এক থাপ্পড় তাকে থামিয়ে দেয় । সাপের বিষে ফোলা গালটা সবে মাত্র স্বাভাবিক হয়েছিল । পরেশ, অর্জন, দিগম্বর আর খ্যাদা এসে জোটে একে MSBDSS BDDBK BDBBDBD DDDLDD LBB DD CDBD S সড়ক দিয়ে কতক মানুষ এসেছে গিয়েছে, কেউ তারা টেরও পায়নি যে অঘোরের দাওয়ায় চলছে একটা প্ৰচণ্ড সংঘাত । কি অসাধারণ প্ৰতিভা খবরের কাগজের রিপোর্টার ছোকরাটার। কুঞ্জ তাকে গালাগালি দিয়ে হান্বিতান্বি করেছে-পথ দিয়ে গায়ের মানুষ যেতে যেতে শুনে ভেবেছে এ তার নিত্যকারের বৌ ছেলে বাপ মা ভাই বোনের উপর হদ্বিতান্বি । অজুনেরা ক’জন আওয়াজ শুনে আসেনি, এসেছে R O