ধরা-বাধা জীবন ভূপেন শান্তভাবেই বলে, “হবে। আবার কি, সব হিষ্টিরিয়া। ওদের চিকিৎসা হওয়া দরকার। প্রভাকে ডাকব ফোন ক'রে ?” "এত রাত্রে ডাকবে প্ৰভাকে ?” প্রভাকে বৌদিদি পছন্দ করে না। প্ৰভা সব সময়েই যেন তার সমালোচনা করে। ছেলেমেয়েদের গাদা গাদা খাওয়ানো ভাল নয়, শিশু যে সব সময় ক্ষুধায় ২৮াদে তা নয়, পেটের ব্যথাতেও অনেক সময় কঁাদে, মা’র নোংরামির জন্যই অনেক সময় ছেলেমেয়েদের অসুখ হয়, এই সব। সাতটি ছেলেমেয়ে বৌদিদির, কুড়ি বাইশ বছর সে স্বামীর ঘর করিতেছে, ডাক্তারিটা পাশ করিয়াই প্ৰভা যেন তার চেয়ে বেশী জানে-আজি পৰ্য্যন্ত যার একটা স্বামীও জুটিল না। মুখে জলের ছিটা দিলেই একটু পরে এরা দু'জন উঠিয়া বসিবে, সেজন্য রাত এগারোটার সময় প্রভাকে ডাকিয়া পাঠানোর কোন অর্থই বৌদিদি বুঝিতে পারে না। তবে, সোজাসুজি বারণ করিবার সাহসও তার নাই। ক'দিন বাড়ীর লোকের ব্যবহারে সে জ্বালাতন হইয়া গিয়াছে। BD DD DBBB DBBBBB BDDB DDDD DDD ছোট ছোট ছেলেমেয়েগুলিকে ভগবানের নামে ছাড়িয়া না দিয়া তাদের দিকে একটু নজর রাখিয়াছিল বলিয়া প্ৰমাণ হইয়া গিয়াছে, ভূপেনের ছেলে আর বৌ-এর জন্য তার একটুও দরদ নাই। দু'জনে মরিয়া গেলে সে খুব কঁাদিয়াছিল, দারুণ শোকের মধ্যেও সকলে বলাৰলি করিয়াছিল তার শোকের বাড়াবাড়ির কথা। ভূপেনের বৌ-এর সঙ্গে তার মনোমালিন্য ছিল বলিয়া, সাধারণ দৈনন্দিন জীবনে কতগুলি ব্যাপারে ঠোকাঠুকি লাগিত বলিয়া, সে মরিয়া গেলেও যেন তার শোক হওয়া উচিত নয় । শোকের প্রথম ধাক্কায় সকলে যখন নানারকম পাগলামী আরম্ভ করিয়াছে, তখনও সে শিশুগুলিকে যত্ন করিয়াছিল, সকলকে একটু সংযত করিবার চেষ্টা করিয়াছিল। সেজন্য দিদি যে তাকে কতবার শুনাইয়াছে ঠিক নাই : বেঁচেছিস বড়কীে, না? বড়লোকের মেয়ে ছিল, সকলের আদুরে ছিল, হিংসেয় তাই জ্বলে মরতিসঙ্গ-হাড়ে তোর বাতাস লেগেছে, না ? S BDT L DDDD DDLLL DLL KK BBB আসিলেও বাড়ীর লোকে সাধারণতঃ চুপ করিয়াই থাকে, অথবা আড়ালে দু’চারজন চুপি চুপি নিজেদের মধ্যে বলাবলি করে। বাড়ীতে একটা च्गांशांद्रव चवश्हा श्टे इ७द्मांश्च भू८५ चांद्र कांद्र७ আটক থাকে নাই, যা মনে আসিয়াছে মুখের উপর বলিয়া বসিয়াছে। প্ৰভাকে ডাকিতে বারণ করিলে ভুপেন যদি কিছু ভাবিয়া বসে, আর এখনকার মনের অবস্থায়, বলিয়া ফেলে ? মেয়েদের কথা বৌদিদি গ্ৰাহ করে না, কিন্তু ভূপেন थछांव किछू बनिएल बएछे चश्रगान श्छेद। cण অপমান সহ করার ক্ষমতা তার হইবে না, হয়তো চটচটিই হইয়া যাইবে, ভূপেনের সঙ্গে। এখন ভূপেনের সঙ্গে চটচটি হওয়া উচিত হইবে না। বিবাহ করার আগে ভূপেনের সঙ্গে তার বড় ভাব ছিল। আবার ভূপেন একা মানুষ হইয়া গেল। বিবাহ যদি আবার সে করেও,- করিবে যে তাতে অবশ্য বৌদিদির কোন সন্দেহ নাই,-দু'একটা বছর তো এমনিই কাটিয়া যাইবে। এই সময়ের মধ্যে বৌদিদির সঙ্গে আবার কি আগের মত ভাব করিবে না। ভূপেন ? কয়েক মাস পরে বৌদিদির বড় মেয়েটার বিবাহে কৰ্ত্তব্যবোধে যতটা করুক, ভাইঝির উপর মেহের বশে যতটা করুক, বৌদিদির জন্য তার চেয়ে বেশী কিছু সে কি করিবে না ? দু'টি ননদকে মূৰ্ছা যাইতে দেখিয়া মনের দুর্বলতায় বৌদিদি কঁাদিয়া ফেলিয়াছিল। ভূপেনের KD DD DB BD ssBDLDBDD DBBD DBK শুনিয়া চোখের পলকে সে কান্নাও বন্ধ করিয়া ফেলে, এত সব কথা তার ভাবাও হইয়া যায়। ভূত্বপনের KKBS CL DDL DDBDB KD DDDB BDBB চারিদিক বজায় রাখিয়া পাল্টা প্রশ্ন করে। স্পষ্ট বলে না যে, এতরাত্ৰে প্ৰভাকে ডাকা উচিত নয়। প্রভাকে ডাকাই যে ভাল, তাও বলে না। কিন্তু তার কথা শুনিয়া ভূপেনকে মুখ গম্ভীর করিয়া নীরবে ভাবিতে দেখিয়া বৌদিদি একটু ভড়কাইয়া যায়। নিজের বক্তব্য আরও পরিষ্কার করিয়া বলে, “তা, তুমি যা ভাল বোঝ। তাই কর। আমি ওসব কি বুঝি।” ভূপেন জিজ্ঞাসা করে, “প্ৰভাকে তোমার কেমন লাগে বৌদি ? বৌদিদি লাগসই জবাব খুজিতে খুজিতে ভূপেন আবার জিজ্ঞাসা করে, “আচ্ছ, সেদিন আমার নামে কি সব বলছিল না তোমাদের কাছে ? আমি ভীষণ শক্ত মানুষ, দয়ামায়ার ধার ধারি না, এইসব ?” বৌদি বলে, “কই না, ওসব কিছু তো বলে।
- নি। ঠাকুরবিদের কাছে যদি বলে থাকে-”
