পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R. R. আশ্রমে যে একেবারেই আমল পায় না, সুযোগ পাইলেই সকলের সামনে যাকে অপদস্থ করিবার জন্য সদানন্দকে বিপিন বিশেষভাবে বলিয়া রাখিয়াছে, মানুষটা সে একটু খাপছাড়া কিন্তু তুচ্ছ নয়। তুচ্ছ নয় বলিয়াই অবশ্য তার উপর রাজা সায়েবের এত রাগ, আশ্রমে তাকে অপাংক্তেয় করিয়া রাখিবার জন্য বিপিনের এত চেষ্টা। চারিদিকের অনেকগুলি গ্রামে মহেশ চৌধুরীর যথেষ্ট প্রভাব প্ৰতিপত্তি আছে, যেটা গড়িয়া তুলিবার জন্য কারও চেষ্টা कब्रिड श्व माई, गएश्d ctोभूीव्र चौबनषioप्नद्र একনিষ্ঠ প্রক্রিয়া বহুকাল ধরিয়া তিলে তিলে যার জন্ম দিয়াছে। লোকে তাকে শ্রদ্ধা করে, বিশ্বাস DBL0S KKBD S SDDDBS SDBDS SDY জানিয়াছে, জেরা করিলে কেহ বলিতে পরিবে না, কিন্তু সকলেই জানে, মনে মনে মহেশ চৌধুরী সকলের মঙ্গল কামনা করে, লোকটার ভক্তি ও নিষ্ঠা আন্তরিক, সকল সময় সকল বিষয়ে নিৰ্ভয় নিশ্চন্তু মনে লোকটাকে বিশ্বাস করা যায়। লোকটা বুদ্ধিমান কিন্তু চালাক নয়, ভিতরে বাহিরে মিল আছে লোকটার-দৈনন্দিন জীবনের কারবারে DDB uBD DDD DD KzS LLLLSSBDDL চলে, তার মধ্যে মহেশ চৌধুরীর কাছে পাওনা গ্ৰহণ করিতে আশা ভঙ্গের সম্ভাবনা নাই। YYDY KDBK 0S SBD DDD S KBD YzL S LS KKDL DDBD BBD সমষ্টি, কিন্তু ধারণাগুলি নির্দিষ্ট পৰ্য্যায়ভুক্ত, সীমাবদ্ধ, বৈচিত্র্যহীন। যার ব্যক্তিত্বের দু'টি একটি বিশিষ্ট निक भांख चठ्ठ् ञ्छे ७ फूणङitत्र भांश्यद्र कांtश् KDKH DDS D BBLD DDD BBBBDB LS কটির মধ্যে সামঞ্জস্য খুজিয়া পায়, নিজের মনে যতগুলি ৰিভিন্ন “টাইপ’ সৃষ্টি করিবার ক্ষমতা মানুষের থাকে, তার মধ্যে কোন একটি টাইপের সঙ্গে মানুষ যাকে মোটামুটি মিলাইয়া লইতে পারে, কেবল তারই ব্যক্তিত্বকে মানুষ স্বীকার করে। ব্যক্তিত্ব আসলে পরাশ্রয়ী, ব্যক্তিত্বের বিকাশে পরধৰ্ম্মানুশীলনের প্রয়োজন, এই জন্য জোরালো ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষের পক্ষে এটা ভয়াবহ ও বটে । যার ব্যক্তিত্বের প্রভাব যত বেশী, তাকে তত বেশী পরের ইচ্ছায় চলিতে হয়, নেতার চেয়েও সে পরাধীন। ব্যক্তিত্বকে প্রভাবশালী করিবার মূলমন্ত্র পরের মনে ধারণা জন্মাইয়া দেওয়া সে ছোট আমি বড়, তায় বা কিছু আছে কম, আমার । মানিক-গ্ৰন্থাবলী সে সব আছে অনেক বেশী । সুতরাং পরের BiD KESBi BDDSDD EE DBBDDB अभिांग्र बाखिद निशिड ना हरेपण 6ण निछक ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যে পরিণত হয় মাত্র । এ পৰ্য্যন্ত DB DSSBD BDBDDSS DDDS S SBDBB थांछ श्व दिानव यथन (गई उद्ध coौछांव, যেখানে ব্যক্তিত্বের সংগঠনে প্ৰকাশ্য ও প্রচ্ছন্ন মালমশলাগুলি পৃথক করিতে হয়, সমগ্র প্রক্রিয়াটার পিছনে কতখানি ক্রিয়াশক্তি অচেতন ও কতখানি সচেতন তাও পৃথক করিতে হয়। আমার এসব কথা বলিবার উদ্দেশ্য এই। সদানন্দ ও মহেশ চৌধুরীর ব্যক্তিত্বের একটি মৌলিক সামঞ্জস্যের কথা আমি সোজাসুজি আপনাদের বলিয়া দিতে চাই। সদানন্দ, বিপিন, DDBBDBS SMLDBS DBBBSBDD BDD BDD DB ফুটাইয়া তুলিতে চাহিয়াছি এবং চাই গল্পের মধ্যেই তা আপনা হইতে ফুটিয়া উঠিয়াছে এবং উঠিতেছে। কিন্তু মহেশ চৌধুরী ও সদানন্দের ব্যক্তিত্বের মধ্যে যে সামঞ্জস্যটা আমি দেখাইতে চাই, গল্পের মধ্যে আপনা হইতে সেটা পরিস্ফুট করিয়া তোলা আমার সাধ্যাতীত। কারণ, দুজন মানুষকে কাছাকাছি টানিয়া আনিয়া অথবা দুজনের মধ্যে একটি মধ্যস্থ খাড়া করিয়া একজনের ব্যক্তিত্বরূপী সচেতন মননশক্তির সঙ্গে অপরজনের ব্যক্তিত্বরূপী অচেতন মননশক্তির পার্থক্য সহজেই স্পষ্ট করিয়া তোলা যায়, কিন্তু সামঞ্জস্য কোন রকমেই দেখান যায় না। যাই হোক, বিশ্লেষণের প্ৰয়োজন নাই। কেবল বলিয়া দিই। মহেশ চৌধুরীর মধ্যে যে অচেতন মননশক্তি সকলের শ্ৰীতি অর্জন করিয়াছে এবং সদানন্দের মধ্যে যে সচেতন মননশক্তি সকলের মধ্যে জাগাইয়াছে সভয় শ্রদ্ধা, মূলতঃ তার মধ্যে কোন পার্থক্য নাই। ] মহেশ চৌধুৰী প্ৰত্যেক দিন আশ্রমে যাতায়াত করে, সাধারণতঃ বিকালের দিকে । সকালেও মাঝে মাঝে আশ্রমে তার আবির্ভাব ঘটে, খুব ভোরে। রাত্রে সে ঘুমায়। কিনা অনেকের সন্দেহ আছে, প্ৰাতঃভ্রমণে বাহির হয় একরকম শেষ রাত্রে। লাঠি হাতে চার মাইল পথ ইটয়া হাজির হয় আশ্রমে, আৰছা আলো অন্ধকারে এদিকে খোজে। ওদিকে খোজে, রাত্রি শেষে কার সঙ্গে যেন খেলিতেছে সুকোচুরি খেলা, খেলার সখীটি তার কুটীরের পিছনে, গাছের আড়ালে,