পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 মানিক-গ্ৰন্থাবলী चांडवं८ यां७:वांद्र बां बांदेौगड यांनन् ডগমগ হুইয়া ৰলে, “তাই চলুন, আশ্রম দেখে আসৰেন ৷” বিভূতি হাসিয়া বলে, “আশ্ৰম দেখা কি আর আমার বাকী আছে, ঢের দেখেছি।” “সে আশ্রম আর নেই, কত পরিবর্তন হয়েছে cgथ चबांक हgध यांgदन ।" बिठूछिद्र cबद्दल चां७:वांद्र चांtणी गांनन्त्र আশ্রম কেমন ছিল এবং তারপর আশ্রমের কি পরিবর্তন হইয়াছে, মাধবীলতার জানিবার কথা নয়, এটা তার শোনা কথা । মাধবীলতার উৎসাহ দেখিয়া বিভূতি আর আপত্তি করিল না, তিনজনে আশ্রমের দিকে রওনা হইয়া গেল-মহেশ, মাধবীলতা আর বিভূতি। বিভূতির মা গেল না, ৰলিল, “আশ্রম মাথায় থাক, তোমরা ঘুরে এসো।” বাড়ীর সামনে কঁচা পথ ধরিয়া তিনজনে হাটিতে আরম্ভ করিয়াছে, শশধর আসিয়া জুটল। আশ্রমে যাওয়ার একটা সুযোগও শশধর ত্যাগ করে না। মহেশ মাধবীলতাকে জিজ্ঞাসা করিল, ‘হাটতে পারবে তো মা ?” DBDBDBD BDDDSK DBD SBBKK না করে। বরং আপনার ছেলেকে জিজ্ঞেস করুন । মহেশ নিশ্বাস ফেলিয়া বলিল, “দুৰ্গ, দুৰ্গ । সত্যি ওর চেহারাটা বড় খারাপ হয়ে গেছে।” আশ্রমে পৌঁছিয়া প্ৰথমেই দেখা হইয়া গেল রত্নাৰলীর সঙ্গে । মাধবীলতাকে দেখিয়া সে একগাল হাসিয়া বলিল, “বেঁচে আছিস ?” মহেশ তাকে জিজ্ঞাসা করিল, “কেমন আছে মা ?” কাছেই একটা মোটা গাছের গুড়ি পড়িয়াছিল, কদিন আগে গাছটা কাটা হইয়াছে। বিভূতি গুড়িতে পা ঝুলাইয়া বসিয়া পড়িল, কিছুক্ষণ बिथाम बां कब्रिघ्र। cण चांद्म नgिcव ना । মাধবীলতা বলিল, “কাঠপিপড়ে হুল ফুটিয়ে দেৰে কিন্তু । বিভূতি বলিল, “দিক, গোখরো - সাপ कॉमgigण७ sqर्थन चांबि नएछि न।' • তখন সেইখানে কাঠের গুড়িতে বসিয়া সকলে গল্প আরম্ভ করিয়া দিল । শীতের সকালের প্রথম মিষ্টি রোদ আসিয়া পড়িতে লাগিল। সকলের গায়ে । আরামে এমন জমিয়া উঠিল আলাপ ষে মনে হইতে লাগিল, সদানন্দের চরণ বন্দনার কথাটা মহেশও ভুলিয়া গিয়াছে। কিছুক্ষণ পরে কুটীয় হইতে বাহির হইয়া তাদের দিকে ধীরে ধীরে অগ্রসর হইবার সময় স্বয়ং সদানন্দকেও কেউ দেখিতে পাইল না। খেয়াল হইল সদানন্দ যখন সামনে আসিয়া রোদ আড়াল করিয়া দাড়াইল । ssOKDB sK DBBBD DDELS DBDE DDD BDDBLK KLLS DBD ssK BB DDS লতাও ঢিপ করিয়া একটা প্ৰণাম ঠুকিয়া দিল। সদানন্দ জিজ্ঞাসা করিল, “কেমন আছ মাধু ?” মাধবী বলিল, “ভালই আছি।” মহেশ বিভূতিকে বলিল, “একে প্ৰণাম কর।” আগের কথা সদানন্দের মনে ছিল, সে তাড়াতাড়ি বলিল, “থাক, থাক।” মহেশ জোর দিয়া আবার বলিল, “প্ৰণাম কর বিভূতি, এর আশীৰ্বাদে তুমি ছাড়া পেয়েছি।” সকলে উঠিয়া দাড়াইয়াছিল, বিভূতি উঠে নাই। বসিয়া থাকিয়াই সে দুহাত একত্ৰ করিয়া কপালে ঠেকাইয়া বলিল, “নমস্কার, ভাল আছেন ? অনেকদিন পরে দেখা হল। আপনার আশীৰ্বাদ গবৰ্ণমেণ্টকেও টলিয়ে দিতে পারে, তা তো জানতাম না ’ । সদানন্দ শান্তভাবে বলিল, “আমার বলে নয়, আশীৰ্বাদ আন্তরিক হলে ভগবানকে পৰ্য্যন্ত টলিয়ে দিতে পারে বাবা।” বিভূতি আরও বেশী শান্তভাবে বলিল, “ভগবানের কথা বাদ দিন, তিনি তো সব সময়েই টলছেন মাতালের মত । টাল সামলাতে প্ৰাণ বেরোচ্ছে আমাদের।” মাধবীলতা চোখ বড় বড় করিয়া বিভূতির দিকে চাহিয়া থাকে। রত্নাবলীর সাদা দাঁতগুলি ঝক ঝকু করে। অস্থির হইয় ওঠে মহেশ। কি কৱিৰে ভাবিয়া না পাইয়াই যেন প্ৰথম দিকে ব্যাকুলভাবে শুধু বলিয়া চলে, “আহাঁ, ‘ওকি? আর ‘ছিছি'। তারপর হঠাৎ রাগ করিয়া, সোজা আর শক্ত হইয়া हैं।ाएyादेव, शछोब्रकc% ७ाटक, 'विद्धष्ठि ' बग অবস্থাতেই বিভূতি বলে 'কেন' ? SL DD LD LLLDD S TKE YSBB vjet(83 qytat cbct ate i” “একে আমার প্রণাম করতে ইচ্ছা হয় না বাৰা। ক্ষমা চাওয়ার মত অন্যায় কথা কিছু বলি নি ।” “একে আমি দেবতা মনে করে পূজা করি, আমার ছেলে তুই, একে তোর প্রণাম করতে ইচ্ছা! হয় না ? যা মনে এল বলে বসলি মুখের ওপোর, তৰু তোর অন্যায় কথা বলা হল না ? বিভূতি নীরবে মাথা নাড়িল।