পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

व्यदि२णा ক্ষতি করার ইচ্ছা যদি কারও থাকে, শিষ্য হিসাবে খাতায় নাম উঠলেও যতটা সুযোগ পাবে, শিষ্য না হয়েও ততটা সুযোগ পাবে।” শুনিতে শুনিতে সদানন্দের মনে হইয়াছিল, মহেশ চৌধুরী বুঝি তাকে আশ্রম পরিচালনার কায়দা - কানুন শিখাইয়া দিতেছে-গুরু যেমন শিখায়। মহেশ চৌধুরীর মুখে বিনয় ও ভক্তির স্থায়ী ছাপ থাকে, জোড় হাতে দেবপূজার মম্বোচ্চারণের মত করিয়া সে কথা বলে, তবু আজকাল প্রায়ই সদানন্দের এ রকম মনে হয়। NÇ TK, 3 C5C3 ffața CRR VEgføī f7, অন্তরালে সে তর্ক করিত, উপদেশও দিত, হুকুমও निष्ठ, किख cल जब छिल बकूब गड, डांद्र काछ নিজেকে এতটা অপদাৰ্থ মনে হইত না। আরও একটা ব্যাপার সদানন্দ লক্ষ্য করে। তার নামে আশ্রম করা হইয়াছে, সে-ই একরকম ভিত্তি এই আশ্রমের, অথচ খাতির যেন লোকে তার চেয়ে মহেশ চৌধুরীকেই করে বেশী। BDDDK BDBDDD BBODD DS DuBB LLL S কমিয়া গিয়াছে, এটা সদানন্দ স্পষ্টই অনুভব করিতে পারে। সকলের মুখে আর যেন আগের সেই সভয় ভক্তির ছাপটা খুজিয়া মেলে না, KBDBB S BKS q S DBDDLLDS DuDD S S DDB নিজেকে আর দেবতা হিসাবে প্ৰতিফলিত হইতে দেখা যায় না। মহেশ চৌধুরীর উপরে লোকের उख्यिक्षा ८षन छ्छ कप्रिश्वा बाछिद्मा याछेcठcछ দিন দিন। এত যে ন্যাকামি মহেশ চৌধুরী করে, সকলের কাছে সব সময় মোসাহেবের মত নত হইয়া থাকে,-তবু । মাঝে মাঝে সদানন্দ সন্দেহমূলক ক্ষীণ একটা অনুভূতির মধ্যে নিজের চালচলনের ভাঙ্গনধরা পরিবর্তন সম্বন্ধে সচেতন হইয়া উঠে। আগের মত তেজ কি আর তার নাই ? আগের সেই সহজ আত্মবিশ্বাস ? একটু একটু ভয় কি সে করিতে আরম্ভ করিয়া দিয়াছে সাধারণ তুচ্ছ মানুষগুলিকে ? মানুষের সংস্পর্শে আসিলে মাঝে মাঝে হঠাৎ সদানন্দ নিজেকে যাচাই করিবার চেষ্টা করে, কোথায় কি ঢ়িল হইয়া গিয়াছে তার নিজের মধ্যে যা সকলে টের পাইয়া षांद्देष्ठप्छ ? dछेद्र७ कि श्रांऐब्रा याऐडcश् সত্যসত্যই ? আর কিছুই সে ভাল করিয়া বুঝিতে পারে না, মৃদু একটা অস্বস্তিবোধের স্থায়ী অস্তিত্ব ছাড়া, আত্মবিশ্লেষণের অন্যমনস্কতা U সম্বন্ধে হঠাৎ সচেতন হইবার পর যেটা আরও বেশী জোরালো হইয়া পড়ে। সদানন্দ জানে, খুব ভাল করিয়াই জানে, এমন কোন পরিবর্তন তার বাহিরে প্রকাশ পায় না, কারও পক্ষে cषष्ठे नकाJ ऋद्र गस्त्र । छबू बन} ६रुन cष খুত খুত করিতে থাকে। আগে কথা বলার মধ্যেও MDBBDDBDB DBDDDDS DBB BDK gBBDB শুনিতে নিজেই সে মুগ্ধ হইয়া যাইত, সকলের অভিভূত ভাব দেখিয়া নিজের মধ্যে একটা অপাখিৰ শক্তির সঞ্চার অনুভব করিত। এখন কথা হয় তো সে বলে আগের মতই, সামনের ভীরু, অসহায় আর অসুখী শিষ্যগুলিকে সুখ ও শাস্তির BODD DLB BDkBBES KBD G KD DYS এ বিষয়ে কোন সন্দেহই হয় তো বলার সময়টা তার থাকে না, কিন্তু তারপর একসময় তার মনে হইতে थांझट श्न, जश्रठ छद्धांछेधा शुक्ल यूक्षिांछनक क्षदेल না। এই ভীরু অসহায় আর অসুখী শিশুগুলির BB DBDD BBDDLD BDD sDD DBBD DBBD কাজ করিতেছে না । করা সম্ভবও নয়, কারণ নিজেই কি সে বুঝিতে পারিতেছে না যে, আর সব ঠিক আগের মত থাকিলেও, সমগ্রভাবে ধরিলে তার ব্যক্তিত্ব ও উপদেশের প্রভাবটা আর আগের মত नाझे ? ব্যাপারটা সদানন্দের বড়ই দুর্বোধ্য মনে হয়। কোন কারণ খুজিয়া পায় না। কখনও সে ভাবে, সব কি তার নিজের কল্পনা, আজকাল একটু কল্পনাপ্রবণ হইয়া পড়িয়াছে ? কখনও ভাবে, এখানকার প্রকাশ্য খোলাখুলি জীবন ভাল লাগিতেছে K BBDS uBD DDD SBBBTD DBDBDD BDS এ রকম হইতেছে ? বিপিনের মত একজন তাকে আড়াল করিয়া রাখে না, অধিকাংশ সময় নিজের একটি কুটীরের অন্তরালে নিজের মনে একা থাকার সুযোগ পায় না, সেইজন্য কি আনন্দ, উৎসাহ, শান্তি নষ্ট হইয়া যাইতেছে ? অথবা মাধবীলতার জন্য মন কেমন করিতেছে, চিরদিনের জন্য মেয়েটা হাতছাড়া হইয়া গিয়াছে বলিয়া ? কিন্তু মাধবীলতার জন্য বিশেষ কোন কষ্ট হইতেছে, তাও সদানন্দের মনে হয় না। প্রথমটা? সত্যই বড় রাগ হইয়াছিল, পছন্দসই একটা খেলনা হাতের মুঠার মধ্যে আসিয়া ফাঁসকাইয়া গেলে ছোট ছেলের যেমন অবুঝ রাগ হয়, খেলনাটা একেবারে ভাঙ্গিয়া চুরমার করিয়া ফেলিবার সাধ জাগে, কিন্তু সে সব সাময়িক প্ৰতিক্রিয়া কি মিটিয়া যায় নাই ?