পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অহিংসা S যদি ব্ৰত শেষ না হয়, না খাওয়াইয়া বসাইয়া রাখিবার জন্য কেবল তার বাড়ীর তিন জনকে নিমন্ত্রণ করিবার কি দরকার ছিল ? সদানন্দ যেখানেই গিয়া থাক, ফিরিয়া আসিয়াছে। মহেশ চৌধুরী তার কাছে গিয়া বসে। এদিকে বিপিন ভাবে, উমা আর রত্নাবলী যখন সঙ্গে করিয়া আনিয়াছে, তারাই মহেশের খাওয়ানোর ব্যবস্থা করিবে । উমা আর রত্নাবলী ভাবে, বিপিন যখন নিমন্ত্রণা করিয়া আনিতে বলিয়াছে, সেই জানে অতিথিকে কি খাইতে দেওয়া হইবে। বিপিন নিশ্চিন্তমনে কাজে বাহির হইয়া যায়। সদানন্দের কুটীরে মহেশকে খাইতে দেওয়া হইয়াছে ভাবিয়া উমা আর রত্নাবলী নিশ্চিন্তু মনে বিশ্রাম করে। সদানন্দ বলে, “কি খবর মহেশ ? মহেশ বলে, “আজ্ঞে, খবর আর কি ?” মহেশ যেন ‘প্রভু’ শব্দটা উচ্চারণ করিতে ভুলিয়া f柯忆区1 'কিছু উপদেশ দেবে না কি ?” “কি আর উপদেশ দেব বলুন ?” “এই আমার কি করা উচিত, কি করা উচিত a8-- মহেশ একটু ভাবিয়া বলে, “উপদেশ তো নয়, পরামর্শ দিতে পারি। কথাটা মনে রাখলে কাজ দেবে। মানুষ যখন উঁচু পাহাড় পর্বতে ওঠে, কত যত্নে কত সাবধানে প্ৰাণপণ চেষ্টায় তিল তিল করে ওঠে, সময়ও লাগে অনেক। কিন্তু মানুষ যখন উচু থেকে হাত-পা এলিয়ে নীচে পড়ে, পড়বার সময় কোন কষ্টই হয় না, সময়টা কেবল চোখের পলকে ফুরিয়ে যায় ।" । সদানন্দ গম্ভীর হইয়া বলে, “পড়বার সময়টা भूब्रिएन (१icल७ अप्नक गश्न कछे श्व ना भcश्i। বরং উচু থেকে পড়লে চিরকালের জন্য কষ্ট ফুরিয়ে सांब ।' “ফুরিয়ে যায়, না। সুরু হয়, কে তা জানে বলুন ?” “আমি জানি। যে সীমার মধ্যে কষ্ট, সে সীমাই বন্দি পার হয়ে গেলাম, তবে আর কষ্ট কিসের ? যারা বোকা তারাই বেঁচে থেকে রোগের জালা শোকের জালা সন্থ করে। অথচ আত্মহত্যা করা এত সহজ | “আত্মহত্যা করা সহজ ? আত্মরক্ষা করা সহজ বলুন। আত্মহত্যা করা সহজ হলে মানুষের জীবনটাই আগাগোড়া বদলে যেত, সমাজ ধৰ্ম্ম औठिनठि श् ६:२ उांबना ष्खिा अश्ङ्गठि गद অন্যরকম হত। ব্ৰহ্মচারী দু’চারজন আছে, কিন্তু ব্ৰহ্মচৰ্য্য কি সহজ, না মানুষের পক্ষে সম্ভব ? আত্মহত্যা দু’চারজন করে, কিন্তু সেটাও সহজ নয়, মানুষের পক্ষে সম্ভবও নয়। আপনি তো যন্ত্রণায় ক্ষেপে যাবার উপক্রম করেছেন, একবার দেখুন তো BBDDDBDB DBDDBD BBDB KLBB DD D S S DD KDBSLLL KED DB KBDBD DSBD LD থেকে কষ্ট ভোগ করবেন। এই সমস্যা আছে বলেই LDDDLLD KBB LLBT DDDBB DE S আসল সাধু কি ঈশ্বরকে চায়, স্বৰ্গ চায়, পরকালের কথা ভাবে ? সাধু চায়, বিশেষ কতকগুলি অবস্থায় বঁাচতে যখন হবেই, বঁাচার সব চেয়ে ভাল উপায় কি, তাই আবিষ্কার করতে। অনেক যুক্তিই লাগসই মনে হয়, কিন্তু সব যুক্তি কি খাটে ? অতি তুচ্ছ বিষয়ে যুক্তি খাড়া করবার সময় বিচার করে দেখবেন, কত অসংখ্য বিষয়ের সঙ্গে যুক্তিটার যোগ আছে। কোন যুক্তিটা সবচেয়ে বেশী খাটবে, কোনটা সবচেয়ে কম খাটবে, ঠিক করতে নিরপেক্ষ মন নিয়ে জগতের সমস্ত যোগাযোগ বিচার করতে হয়। ওটা হল মহাপুরুয়ের কাজ। মূল্য যাচাই করার ক্ষমতা অর্জন করবার নাম সাধনা। এই জন্য সাধনা এত কঠিন । মানুষকে জানেন তো, মরুভূমিতে তৃষ্ণায় মরবার সময় পৰ্য্যন্ত একগ্লাস জল আর একদল সোনার মধ্যে বেছে নিতে বললে SDDB DBB BBtS DBDS S BBD DDD করিয়া জিজ্ঞাসা করে। ‘হঁ্যা, একেই পাপ বলে।’ ‘에t에 ? 학히 F1 T키 학f t에 কিসের ?” “অনুতাপ যদি না হয়, তবে আর পাপ কিসের ? হজম করতে পারলে আর শরীরের পুষ্টি হয়ে স্বাস্থ্য বজায় থাকলে, রাশি রাশি অখাদ্য কুখাদ্য খাওয়া আর দোষ কি । কিন্তু মুসকিলকি জানেন, অনুতাপ হয় । ভগবান দেন বলে নয়, লোকে বলে। ব’লে নয়, অনুতাপ হওয়ার কথা বলেই অনুতাপ হয়। একটা কাজ করলে যদি আনন্দ হয়, আরেকটা কাজ করলে নিরানন্দ হতে পারে না ?” "সাধারণ লোকের হতে পারে, সকলের হয় না । BBBD D DE Y DS DDDLD DD K Cिव्ा 6कन छgद ?' 'cण cड बरे, किस भनहक वर्थ कब्र। श्व न। BDDL D DBB DS DBBOBD TDDD TK