পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

G) R মানিক-গ্ৰন্থাবলী বিভূতির মা প্ৰথমটা শোনে স্থা করিয়া, তারপর দাঁতে দাত ঘষিয়া বলে, “বেশতো, তাড়িয়ে দাও।” “তুমি কি করবে ? “আমি ? গলায় কলসী বেঁধে পুকুরে গিয়ে फूत्र cनव ।।' 'गठिJ? नl, ठांभांगा कद्रष्छ् ? ছোট ছেলেকে প্ৰথমভাগ পড়ানোয় মত ধৈৰ্য্যের সঙ্গে বিভূতির মা বলে, “ন্যাখো, পষ্ট কথা বলি তোমাকে, শোনো। তুমি না থাকলেও আমার BBDBBDBD BDBLDB BB DDDSDDD DB DDD আমি ৰাঁচব না বলে রাখছি।” মহেশ তা জানিত, এতদিন খেয়াল করে নাই। “এই কথা ভাবিছ বুঝি ক'দিন ? বিভূতির মা জিজ্ঞাসা করে । মহেশ চৌধুরী নীরবে মাথা হেলাইয়া সায় দেয়। বিভূতির মা তার মুখের সামনে হাত নাড়িয়া বলে, “কোন শুনি ? কি জন্যে শুনি ? ওর কথা নিয়ে তোমার মাথা ঘামাবার দরকার কি শুনি ? ছেলে बए शवछ, विश्व-था" लिए मछ, डांद्र या भूगौ cग করুক । তোমার তাতে কি ? তোমার কাজ তুমি ক’রে যাও, তার কাজ সে কারুক-তুমি কেন ওর পেছনে লাগাতে যাবে ?” মহেশ ভাবিতে ভাবিতে বলে, “নিজের কাজ করার জন্যেই তো। ওর পেছনে লাগতে হচ্ছে গো’। ভাবিতে ভাবিতে মহেশ চৌধুরীর দিন কাটে। মানুষটার অনেক পরির্তন হইয়াছে’-সদানন্দের অধঃপতনের আঘাতে অথবা সদানন্দের সম্বন্ধে ভুল করার ধাক্কায়। আর যেন নিজের উপর সে সহজ বিশ্বাস নাই। সমস্ত প্ৰশ্নই আজকাল ধাধার মত মনে হয়। কত সন্দেহই যে মনে জাগে । জীবনের পথে চলিবার জন্য আত্মবিশ্বাসের একটিমাত্র রাজপথ ধরিয়া এতকাল চলিবার পর বুদ্ধিবিবেচনা যেন ক্ৰমাগত ভিন্ন ভিন্ন পথের অস্তিত্ব দেখাইয়া তার সঙ্গে খেলা আরম্ভ করিয়া দিয়াছে। বিভূতির মার সঙ্গে আলোচনা করার পর একটা যে প্ৰচণ্ড সংশয় মহেশের মনে জাগে, তার তুলনা নাই। বিভূতির সম্বন্ধে কি করা উচিত স্থির করিয়া ফেলার পর সেটা করা সত্যই উচিত। কিনা সে বিষয়ে আরও কতকগুলি ७द्ध यूखि डांद्म गgन चांगिब्रांछ, 7थcन बां খেয়ালও হয় নাই। বিভূতির সম্বন্ধে কি করা TS SBLBB S DDD S SSK S S DBDBD S BDDS DDKSS নিজের অনেক দুর্বলতার মধ্যে একটির সম্বন্ধে সুনিশ্চিত প্ৰমাণ হিসাবে গণ্য করা যায় আর BB DDL BBY S SDD LL LGDB D DBS BDBDBD বিষয় বিবেচনা না করিয়াই সে যে কি করা উচিত স্থির করিয়া ফেলিয়াছে। তার সমস্ত বিচার বিবেচনাই কি অসম্পূর্ণ, একপেশোঁ ? কেবল উপস্থিত প্ৰমাণ প্ৰয়োগের উপর নির্ভর করিয়া আদালতের চোখ কাণ বুজিয়া বিচার করার মত নিজের জ্ঞান আর বুদ্ধির উপর নির্ভর করাই কি তার নিরপেক্ষতা ? একটা প্রশ্নের সম্বন্ধে কত কথা ভাবিবার থাকে, নিজের ভাবিবার ক্ষমতা দিয়া কি সে প্রশ্নের মীমাংসা করা উচিত, যদি মীমাংসা করার আগেই সমস্ত কথাগুলি ভাবিবার ক্ষমতা না থাকে ? চিরজীবন সে কি এমনি ভুল করিয়া আসিয়াছে ? মানুষ কি এমনি ভুল করে, পৃথিবীর সব মানুষ ? মিথ্যাকে সত্য বলিয়া জানে আর নূতন জ্ঞানের আলোকে এই ভুলকে আবিষ্কার করে ? এবং হয় তো আবার নূতন জ্ঞানের আলোকে আবিষ্কার করে যে, এই আবিষ্কারটাও মিথ্যা ? সুতরাং বিষম এক জটিল সমস্যা নিয়া মহেশ চৌধুরী বড়ই বিব্রত হইয়া পড়ে। ব্যাপারটা কিন্তু হাস্যকর মোটেই নয়। জগতে এমন কে চিন্তাশীল আছে, এ সমস্যা যাকে পীড়ন না করে ? এ সংশয়ের श्मिांन्नम्र न ख्रिक्रांद्देश्न cठ| 5द्रभ गtठJद्र गकांन 983 : a [লেখকের মন্তব্য : মহেশ চৌধুরীর আসল সমস্যার কথাটা আমি একটু সহজভাবে পরিষ্কার করিয়া বলিয়া দিই। বলার প্রয়োজনও আছে। মহেশ চৌধুরীর মনের মধ্যে পাক খাইয়া বেড়াইলে তার মনের অবস্থাটা বুঝা সম্ভব, ধাধাটা পরিষ্কার ३७१ (ट्रय नभ । কোন প্রশ্নের বিচারের সময় সেই প্রশ্নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সমস্ত যুক্তিতর্ক বিবেচনা করা উচিত, এই কথাটা মহেশ চৌধুরীর মনে হইয়াছে। কথাটা গুরুতরও বটে, যুক্তিসঙ্গতও বটে। কিন্তু মুস্কিল এই, কেবল প্রশ্ন নয়, জগতে এমন কি আছে, যার সঙ্গে জগতের অন্য সমস্ত কিছু সংশ্লিষ্ট নয় ? অস্তিত্বের অর্থই তাই-সমগ্ৰতা। বিচ্ছিন্ন কোন কিছুর অস্তিত্ব নাই। এদিকে মানুষের মস্তিষ্ক এমন যে, সেখানে এক সময় একটির বেশী সমগ্রতার স্থান হয় না-অংশও মস্তিষ্কের পক্ষে সমগ্ৰ । জগতের BDD BBDB DHDLBLBDDS DDD DDD u BBBDD sYD DDD KLLS DDBD পক্ষে সম্ভব নয়। পৃথিবীর সমস্ত দর্শন তাই একটিমাত্র উপায় অবলম্বন করিয়াছে- আংশিক সমগ্ৰতার