পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী (ষষ্ঠ খণ্ড).pdf/৩৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

短*ァ8 ग्रांनिक @jइांदळेौ সদয় ডাক্তারের বাড়ীতে যেন তখনো অস্পষ্ট সুরে শানাই বাজছে। কেশব কেঁদে বলল, “ও বাবা কালচাদ ।” “আজো ? “এমনিভাবে মেয়েকে আমার কেমন করে যেতে দেব, আমার বিয়ের যুগ্য মেয়ে ?” 剃 “এই তো দোষ আপনাদের। আমাকে বিশ্বাস হয় না ? বলুন তবে কী করব। भांब्याश्रद्ध १ांऊंौड ड्छ । उिन दख्ठ फ्रांब्-? কেশব চুপ করে থাকে। টর্চের আলোয় কালাচীদ একবার তার মুখ দেখে নেয়। চোখ দেখে নেয়। চাখ ঝলসানো আলোয় বুনো পশুর চোখের মতো কেশবের জলভরা চোখ জলজল করতে থাকে, পলক পড়ে না । খানিক অপেক্ষা করে কালাচাদি বলে, “চটপট করাই ভাল। এই কাপড় জমা এনেছি, শৈলকে পরে নিতে বলুন। মালপত্র আনতে পাঠাই চকোক্তি মশায় ?” কেশব অস্ফুটম্বরে সায় দেয় না বারণ করে স্পষ্ট বুঝা যায় না। শৈলের মা। আরেকটু স্পষ্টভাবে বিনায়। কালাচাদি সঙ্গের লোকটিকে হুকুম দেয়, “মালগুলো সব আনগে যা বদ্যি ওঘোদা নিয়ে। ড্রাইভারকে বলিস যেন গাড়ীতে বসে থাকে।” মেঝে লক্ষ্য করে কালাচাদি টািৰ্চটা জেলে রাখে । অন্ধকারে তার গা ছমছম করছিল। বিছুরিত আলোয় ঘরে রঙ্গমঞ্চের নাটকীয় স্তব্ধতার থমথমে বিকার সৃষ্টি হয়। কেশব উবু হয়ে বসেছে, তার হাতে শৈলর জন্য আনা রঙীন সাড়ী, সায়া ও ব্লাউজ। ঠিক পিছনে দাড়িয়ে আছে শৈল। “একটা তবে অনুমতি কর বাবা।” কেশবের গলা অনেকটা শান্ত মনে হয় । ‘বলুন।” ‘শৈলিকে তুমি বিয়ে করে যাও।” ‘বিয়ে ? আপনি পাগল নাকি ?” শৈলর হাতে জামা কাপড় দিয়ে কেশব গিয়ে কালাচাদের হাত ধরে। মিনতি করে বলে যে বিয়ে সে বিয়ে নয়। দশজনের সামনে পুরুতে যে বিয়ে দেয়, সাক্ষীসাবুদ থাকে, বরের দায়িত্ব আইনে, সিদ্ধ হয়, সে বিয়ে নয়। এ কেবল কেশবের মনের শাস্তির জন্য। . “আমি শুধু নারায়ণ সাক্ষী করে শৈলকে তোমার হাতে সঁপে দেব। তারপর