পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ဓု ဓါးရ তার হয়েছিল বৈকি! আজি জুতোয় পা ঢোকাবার কয়েক মুহুর্তে তার যেন একটা নতুন জ্ঞান জন্মে গেল। নরেশের কৃষ্ণেন্দু-ভক্তির মূল নেই, মূল্যও নেই। কৃষ্ণেন্দুর প্রতি রাস্তার ভক্তিটাই নরেশ অনুভব করে। রম্ভ তাকে ভক্তি করায় । “কিরে নরেশ !” নরেশ বোকার মত একটু হাসল। “রম্ভ যে চুপি চাপ ? রম্ভ ভুরু কুঁচকেই বলল, “আপনি নাকি পালাচ্ছেন ? পালান-পালান, প্ৰাণ নিয়ে শীগগির পালান ।” হীরেন রাগ করল না । সহজ ভাবেই বলল, “পালাচ্ছি না রম্ভা । ফিরে যাচ্ছি। ” “দুদিন পরেই নয়। যেতেন ! না, ডর লাগছে থাকতে ? “ডর লাগছে রম্ভা । আমি ভীষণ ভীরু মানুষ।” রম্ভ একটু ভড়কে গিয়ে চুপ করে রইল। এতক্ষণ বোধ হয় তার খেয়াল হ’ল, সহরে কতখানি সম্মান করে সে হীরেনের সঙ্গে কথা কইত আর কাল থেকে কি স্পদ্ধ। সে দেখাচ্ছে তার কাছে। তার বাপ খুন হয়ে গেছে বলে সে যেন রাণী মহারাণী হয়ে গেছে, সকলকে ধমক দিতে আর বাধা নেই। হীরেনের পিছু পিছু বেরিয়ে গিয়ে সদরের কাছে তাকে সে পাকড়াও করল। “কিছু মনে করবেন না, হীরেন। বাবু। মাথা টাথা ঠিক নেই মোর।’ “কিছু মনে করিনি।” “রাগ করেন নি ? রস্তার বেয়াদবির বদলে এই অন্তরঙ্গতা স্থাপনের চেষ্টা হীরেনকে চটিয়ে দিল । বাড়ীর ঝি অথবা কারখানার মেয়ে মজুরের সঙ্গে কথা বলার মত গভীর মুখে কড়া গলায় সংক্ষেপে বলল, “না ।” রম্ভ গ্ৰাহও করল না। —“কখন যাবেন আপনি ? 'काव्ल मi८ब् षट् ? “একটা কাজ। তবে করুন। হীরেন বাবু। নরেশ ছোড়াকে সঙ্গে নিয়ে যান। ७८ञ c८ & दिके कन्न८ ?' “ও যায় তো চলুক।” হীরেন বলল, উদাসীনভাবে। Be