পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ဓုဗါရ၊ মমতা ৰলল, “ইস্ ! কেষ্টদা থাকলে এসব কিছুই হত না, কেষ্টদা সামলে নিতে পারত।” “আমরাও তাই বলি। কৃষ্ণেন্দুবাবু আর মোহনলাল গায়ে থাকলে এ কাণ্ড হত না । লোক উঠল ক্ষেপে, গায়ে একটা যোগ্য লোক নেই, কে তাদের সামলায় ? মমতা শুধোয়, “রম্ভার খবর জানেন কেউ ? বীরেশ্বরের মেয়ে রম্ভ ?” ‘তাকে ধরে নিয়েছে। জেল হবে ক’বছর।” পরেশ শুধোয়, নরেশ বলে একটি ছেলে এসেছিল কলকাতা থেকে-” ‘হঁ বীরেশ্বরের ঘরে ছিল। তার কোন পাত্তা নেই আজ তাক ৷” ‘মারা গেছে ? ' ‘মারা গেলে তো জানা যেত, দেহটা থাকত। ছেলেটা একেবারে নিখোজ । সদরের গাড়ী চলে গেলে লাল কঁকার বিছানো প্ল্যাটফর্মে চারজন স্তব্ধ হয়ে দাড়িয়ে থাকে। দূরে বঁাক ঘুরে ট্রেন অদৃশ্য হয়ে যায়। গাড়ী থেকে যে কজন নেমেছিল, স্টেটসন থেকে বেরিয়ে তারাও চোখের আড়াল হয় । ওরা কোন গায়ে যাবে কে জানে । TK ቅ..8ዓ