পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানিক গ্ৰন্থাবলী বঁাধিয়া ছেলের সঙ্গে শুধু স্নেহহীন লড়াই। মনের জালায় মাঝে মাঝে মোহনের চোখে জল আসিয়া পড়িবার উপক্রম হয়, মারি মুখের কঠোর ভাবটা এক মুহুর্তের ७JS व्भ श = । “আমি তোমার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার শুরু কবেছি ? গায়ে পড়ে কবে তোমার সঙ্গে ঝগড়া করেছি শুনি ? বাবা মারা যাওয়ার পথ তুমিই বরং যা-তl; আরম্ভ করে দিয়েছ। আমার সঙ্গে ।” \ ‘আমি জানি, সব দোষ আমার । তুমি টাকা উড়োবে, বলতে গেলে দোষ } হবে আমার ।” “কি দরকার তোমার বলাব ? হাজারবার তোমায় বলেছি, খরচ যেমন ८८८छ्, ञझ& 6ऊठञि पु८ ।।' “কিসে আয় বাড়বে ? ব্যবসা করে ? তুই করবি ব্যবসা ! ব্যবসা করার মানুষ আলাদা । তারা আগে আয় বাড়িয়ে তারপর খরচ বাড়ায়-তা-ও তোর মত বাড়ায় না । ব্যবসায় লোকসান নেই ?” “লোকসান যায়, আমার টাকা যাবে।” ‘টাকা বুঝি তোর একার ? একা তোকে উনি সর্বস্ব দিয়ে গেছেন, তুই যা খুশী তাই করবি বলে ? ভীত চোখে তারা পরস্পরের দিকে চাহিয়া রহিল—দুজনেই। তারপর মা তাড়াতাড়ি ঘর ছাড়িয়া চলিয়া গেলেন- একেবারে যাকে বলে পলায়ন করা । এমন স্পষ্ট ভাবে নগ্নভাবে মা ও ছেলের মধ্যে লড়াই হইল। এই প্ৰথম । কে জানে এ লড়াই কোথায় গিয়া ঠেকিবে, কি পরিণাম দাড়াইবে ? লড়াইট স্থগিত রহিল প্ৰায় পনের দিন । তার মধ্যে আর একটা উৎসব হইয়া গেল বাড়ীতে, নগেনের জন্মদিন উপলক্ষে । আগের বারের পার্টির চেয়েও অনেক বেশী টাকা খরচ হইয়া গেল। টাকার বিষয়ে মা কর্তালি করিতে চাওয়ায় মোহনের যেন আরও বেশী খরচ করার গে। চাপিয়াছে । জন্মদিনে এত লোক ডাকিয়া এত ঘটা করিয়া উৎসব করিতে হয়, এ বাড়ীতে কারো তা জানা ছিল না। বাড়ীতে এত লোক থাকিতে নগেনের জন্মদিনেই রা কেন ? r t ६५) ' या Wo