পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মমতা সগৰ্ব্বে কৃষ্ণেন্দুর দিকে তাকাল। কৃষ্ণেন্দু পেন্সিল কাটা চুরি দিয়ে। বঁ হাতের বুড়ো আঙ্গুলের নখ চাচিছিল, মুখে হাসির ভাব ফুটিয়ে মাথাটা বার काभ्रक अर्थशैमा अबिछेि छेक्हिङ ८बcएछ लि । লোকনাথ বললেন, “যাই হোক, অন্যায় করে থাকলেও উমাকে তো আর চাবুক মেরে শাসন করা যাবে না। তুমি কি নিয়ে তর্কাতকি রাগারগি করছ বুঝতে পারছি না হীরেন। আমি তো অনেক আগেই ঠিক করেছি। উমা ऊ '&२८ ८ २ ।।' তিনজন বিস্ময়ে হতবাক হয়ে রইল। এতক্ষণ লড়ায়ের পর লোকনাথ এত সহজে লড়ায়ের আসল কারণটাই এমন আচমকা উড়িয়ে দিতে পারেন, এ যেন ऊा८दू विश्वांज श्gऊ 5ांश्ल बा ।" লোকনাথ নিব্বিকার । বলে চললেন, “আমি তো পাগল নই। সব ব্যাটা ওখানে এমন ধারা ক্ষেপে রয়েছে, উমাকে আমি যেতে দেব কোন ভরসায় ? মাথায় যদি একজন লাঠিই মেরে বসে হঠাৎ ?” পিছু হটে গিয়ে তাকিয়ায় হেলান দিয়ে গড়গড়ার নল তুলে নিয়ে লোকনাথ প্ৰায় চোখ বুজে ফেললেন। হীরেন বলল, “আরও দুটো দাবী আছে। যাদের চোট লেগেছে তারা একমাসের মাইনে কম্পেনশে সান পাবে। আর-” লোকনাথ বাধা দিয়ে বললেন, “ওতে আমায় টানো কেন ? তুমি অর্ডার দিলেই তো হবে। যাকে যা দেবার তুমিই দিও।” “উমাপদকে মাপ চাইতে হবে।” লোকনাথ ধীরে ধীরে উঠে সোজা হয়ে বসলেন। মুখের চেহারায় স্পষ্ট সঙ্কেত দেখা গেল ক্ৰোধে তিনি এইবার ফেটে যাবেন । কিন্তু ফেটে তিনি গেলেন না। হীরেনের বদলে কৃষ্ণেন্দুকে উদ্দেশ করে তিক্ত কণ্ঠে বললেন, ‘কেষ্টবাবু, একি পাগলামি আপনাদের ? উমা আর কারখানায় যাবে না। স্বীকার করলাম, তবু তাকে মাপ চাইতে হবে ? আপনি ওদের জানেন, আপনাকেই বলি। যে কারণেই আমি উমাকে কারখানায় যেতে না দিই, ওরা জানবে ওরাই তাকে সরিয়েছে। এতে ওদের পায়া কত ভারী হয়ে যাবে বলুন তো ?’ কৃষ্ণেন্দু মৃদুস্বরে বলল, “পায়া ভারী হবে না, তবে ভবিষ্যতে এরকম অন্যায় আরেকটু কম সহ করবার সাহস জন্মাবে।” BDD DBBBBSuu DDD LBDSS DB D uuD DDSS 86