পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/১৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$ệo *怀 হাসির সঙ্গে চোখে চোখে চাহিয়া নীরবে জড়াইয়া ধরিবার অনুমতি চাহিবে। বাহিরে ভোর হইয়া আসিল, রাস্তার আলো নিবিয়া গেল, ওস্তাদ। কিন্তু কিছুই করিল না । তখন সুভদ্ৰা নিজেই বলিল, “একবারটি ভাবের খেলা খেলবে না। ওস্তাদ ? শেষ বারের মত ? ওস্তাদ মাথা নাড়িয়া বলিল, “ন’ । বেশ বুঝা যায়, ধৈৰ্য আব্ব সংযমের তলে চাপা পড়িয়া ভিতরের উত্তেজনা ওস্তাদকে থারথার করিয়া কঁপাইয়া দিতেছে, দম, আটকানো উদ্বেগে নিঃশ্বাস পড়িতেছে ছোট ছোট। ক’দিন কাজল পরা হয় নাই, তবু কাজলের একটু আভাস ওস্তাদের চোখে পাওয়া যায়। আশা, হতাশা, ঈৰ্ষা, উদারতা, রাগ, দুঃখ, অভিমান, ক্ষমা ও ত্যাগের ভাব মিশিয়া তার মুখে প্ৰলেপের মত মাখা হইয়া গিয়াছে, আর চোখ দুটি যেন পলকে পলকে বদল করিয়া ওই ভাবগুলি এক একটি বাছিয়া বাছিয়া স্পষ্ট করিয়া তুলিতেছে। সুভদ্ৰা চিন্তিত হইয়া বলিল, “তুমি সত্যি জালালে ওস্তাদ। যাব না নাকি ?” একটু ভাবিয়া সে আবার বলিল, “না পালাই, তোমার সঙ্গেও আমার বনবে না।” ওস্তাদের চোখের ঔৎসুক্য নিবিয়া গেল, আটকানো নিঃশ্বাস বাহির হইয়া আসিল। বাহিরের আলো আরেকটু স্পষ্ট হইয়াছে। সুভদ্ৰা চলিয়া গেল, LBzS DDD D DBLB DBBDD DS S BBBB 0zS BBDBS SDD BS DBBD DDD বলিবার আছে ? এখন আপনা হইতে ফাদটি খসিয়া গিয়াছে ভাবিয়া খুশী হওয়ার চেষ্টা করা ছাড়া আর কিছুই করিবার নাই। কিন্তু সে চেষ্টা করিতে গিয়া ওস্তাদ দেখিল, ফাদ খসিয়া গেলেও,ফাদে পড়া বেকুব প্ৰাণীর মতই ছটফট না করা रूगएछद ।