পাতা:মায়াবিনী - পাঁচকড়ি দে.pdf/৮১

* R মায়াবিনী তজ্জন্য ডাকিনী জুমেলিয়া বারেক সন্তুষ্টনেত্রে দেবেন্দ্রবিজ্ঞানের মুখপ্রতি দৃষ্টিপাত कव् ि। দেবেন্দ্রবিজয় রেবতীকে বলিলেন, “এখন তোমার হাতে জুমেলার ভবিষ্যতের ভালমন্দ নির্ভর করছে ; আমি জুমেলার নিকট প্ৰতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছি, তোমার কথামতে আমি কাজ করব ; তুমি উহাকে মুক্তি দিতে চাও-দিব, না চাও-না দিব, যা’ তোমার ইচ্ছ। স্বীকার করি, জুমেলাই তোমাকে মৃত্যুমুখ থেকে ত্ৰাণ করেছে, কিন্তু সেই জুমেলাই তোমাকে মৃত্যুমুখে তুলে দিয়েছিল ; এখন আমি এখান হতে বাহিরে যাচ্ছি-এখন এখানে থাকা আমার আবশ্যক করে না ; আমার সাক্ষাতে জুমেলা তোমার নিকটে কোন প্রার্থনা জানাতে লজ্জিত হবে ; তুমিও কিছুই ভালরূপে মীমাংসা ক’রে উঠতে পারবে। না, তবে বাহিরে যাবার আগে তোমাকে একটি কথা ব’লে রাখা প্রয়োজন ; সাবধান, তুমি জুমেলিয়াকে স্পর্শ করিয়ো না—এমন কি নিকটেও যাইয়ো না ।” দেবেন্দ্রবিজয় শচীন্দ্রকে সঙ্গে লইয়া, তথা হইতে বহির্গত হইয়া বাহির হইতে কবাটে শিকল দিলেন। দেবেন্দ্রবিজয় ও শচীন্দ্ৰ ৰাহিরে অপেক্ষায় রহিলেন । পনের মিনিট অতিবাহিত হইল, কোন সংবাদ নাই। আর দশ মিনিট কাটল-তথাপি কোন সাড়াশব্দ নাই, একটিমাত্র ভিত্তি ব্যবধানে তাহারা দণ্ডায়মান ; কোন শব্দ নাই। তখন দেয়েঞ্জবিজয় অস্থির হইতে লাগিলেন। বাহির হইতে উচ্চৈঃস্বরে বলিলেন, SBDBD DBD BB DDD BB DBBS ES DBDSDD DBDD