পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/১২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दिङौग्र थ७ । حسیاست তাহার ভাবলীলা সাঙ্গ হইয়া যাইত। অরিন্দম মৃদুস্বরে বলিলেন, “অবশ্যই আমি কিছু খেয়েছি, নতুবা এমন হইবে কেন ? ও: ! ঠিক হইয়াছে। ঐ চুরুট কোন রকম বিষ ছিল। কি সৰ্ব্বনাশ! নিশ্চয়ই ফুলসাহেব নরঘাতী পিশাচ--এখন আর কোন সন্দেহ নাই-এখন ঠিক বুঝিতে পারিয়াছি, বালিকায় হত্যাকারী আর ফুলসাহেব একই ব্যক্তি পিশাচ পত্রে লিখিয়াছিল, একদিন অরিন্দমকে হত্যা করিবে, শীঘ্রই সে তার প্ৰতিজ্ঞা পালন করিয়াছে।” নবম পরিচ্ছেদ । श्ङ्गभूस्थ अब्रिन्गभ । ঘরের এক কোণে একটা টেবিল ছিল ; অরিন্দম দুই হাতে সেই টেবিলের একটা কোণ চাপিয়া ধরিয়া দাড়াইলেন। দুই তিনবার পড়িতে পড়িতে’রহিয়া গেলেন। সেইরূপ অবস্থায় দাড়াইয়া দাড়াইয়া তিনি সেই উজ্জল দীপালোকেও দুই চক্ষে অন্ধকার দেখিতে লাগিলেন। কিছুতেই তিনি প্রকৃতস্থ হইতে পারিলেন না ; হাই চাপিয়া রাখিবার 百函 'চেষ্টা করিলেন, পারিলেন না। একটার পর একটা —তাহার পর আর একটা—তাহার পর আর একটা—সেইরূপ হাই উঠিতে লাগিল। তিনি মৰ্ম্মান্তিক যন্ত্রণায় উন্মত্তপ্রায় হইয়া উঠিলেন। বলিলেন, “এখন না-এখন না-এখন কিছুতেই মরা হইবে না। মরিবার আগে যেমন করিয়া পারি, একটি কাজ শেষ করিবই।” এই বলিয়া তিনি টলিতে টলিতে উঠিলেন, “অন্ধকারগৃহমধ্যস্থাবৎ তিনি হাতড়াইয়া টেবিলের ভিতর হইতে একখানি চিঠির কাগজ বাহির করিলেন। অতিকষ্টে একটি কলম ও দোয়াতের সন্ধান