পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

fè e S 8 ዓ "ৱিন্দম! সপিণী অপেক্ষাও ভয়ঙ্করী জুমেলিয়াকে ঘাটাইয়া তুমি ভাল কাজ করিলে না, তুমি সাধ করিয়া সাপের গায়ে হাত দিয়াছ-ইহার উপযুক্ত প্ৰতিফলু তোমাকে এক দিন ভোগ করিতেই হইবে।” অরিন্দম ব্যঙ্গস্বরে বলিলেন, “সেজন্য তোমাকে চিন্তিত হইতে হইবে মা—আমার জীবন ভাবিতে আমার যথেষ্ট অবসর আছে। অরিন্দম তোমার মত সাতটা জুমেলিয়াকে তৃণাদপি তুচ্ছ জ্ঞান করে।” জুমেলিয়া একটা উপহাসের অট্টহাসি হাসিয়া—হাসিতে হাসিতে বলিল, “আরে যাও, আরিন্দম, আর মুখ তুলিয়া কথা কহিয়ে না, ছিছি —তাই একটা স্ত্রীলোককে ধরিতে একলা আসিতে সাহস কর নাইদল বঁাধিয়া আসিয়াছ—ধিক তোমায় ! এখন দেখিতেছি, তোমার মত কাপুরুষের দেহে অস্ত্ৰাঘাত না করিয়া আমি ভালই করিয়াছিउछ्ड ड्वांभौद्ध झांड दळव्याश्हिऊ श्रेऊ ।” জুমেলিয়াকে লইয়া অরিন্দম ও দারোগা থানায় চলিলেন। সেই কথা লইয়াঁ তখনই গ্রামের মধ্যে আবার একটা ঢ়ি ঢ়ি পড়িয়া গেল। অনতিবিলম্বে আমিনার প্রাণ বিয়োগ হইল । আঘাত তেমন সাংঘাতিক না হওয়ায়, সেই পাহারাওয়ালার প্রাণটা তখনকার মত - থাকিয়া গেল। ফুলসাহেব ও জুমেলিয়াকে তথাকার জেলখানার এক ঘরে দুই জনকে হাজত-বন্দী রাখা হইল। অধিকন্তু তদুভয়ের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখিতে এক জন প্রহরী চব্বিশ ঘণ্টা সেখানে ফিরিতে লাগিল ।