পাতা:মায়া-পুরী - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী.pdf/১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ a J বোধ হয় । যিনি এই দেহযন্ত্ৰ নিৰ্ম্মাণ করিয়া বসিয়া বসিয়া কৌতুক দেখিতেছেন, তাহার অন্তরে যদি কোনও নিগৃঢ় উদ্দেশ্য থাকে, তাহা আমরা অবগত নহি । অন্ততঃ জীববিদ্যা তাছা অবগত নহে । ফলে জীববিজ্ঞান দেহযন্ত্রকে এইরূপ একটা কৌতুকের সামগ্ৰী বলিয়াই দেখে । কৌতুক হইলে ও দেহের সহিত মানব-নিৰ্ম্মিত অন্য যন্ত্রের কয়েকটা বিষয়ে পার্থক্য আছে। অন্য যন্ত্ৰ নিৰ্ম্মাণ করিতে হৰ্চলে কারি করের অপেক্ষা করিতে হয় । সন্ধ্যার সময় খানি কটা কঁচি জার রূপা আর পিতল আর লোহা টেবিলের উপর রাখিয়া দিলাম,—প্রাতঃকালে উঠিয়া দেখিলাম, ম্যাকেবের ঘড়ির মত একটা ঘড়ি আপন হইতে তৈয়ার হইয়াছে, -এরূপ ঘটনা দেখা যায় না । কিন্তু জীবদেহ আপনাকে আপনি গড়িয়া তোলে । কোন ও কারি করের জ দ্য অপেক্ষা করে না । অবশ্য একবারে অভাব হইতে ভাবের উৎপত্তি হয় না ; কিন্তু ক্ষুদ্র একটু বীজ, যাহার মধ্যে কোন ও অবয়বই খুজিয়া পাওয়া দুষ্কর, সে আপনা-আপনি বাতাস হইতে মাটি হইতে জল হইতে মশলা সংগ্ৰহ করিয়া আপনার সমস্ত অবয়ব গঠন করিয়া ডাল-পালা পত্র-পুপ নিৰ্ম্মাণ করিয়া বৃহৎ বটবৃক্ষে পরিণত হয় । জীবন-হীন জড়পদার্থের ও চতুঃপাশ্ব মশলা বাছিয়া লইয়া আপনাকে বিচিত্র श्राकाट्द्र शक्लिब क्लनिवाब्र क्रमठ cनथा बाब वd । cययन মৃৎকণিকার পরে মৃংকণিকা জমিয়া, মাটির স্তরের উপর স্তর জমিয়া, স্তরের চাপে স্তর জমাট বাধিয়া, পাহাড়-পৰ্ব্বতের দেহ গঠিত হয় ; অথবা চিনির দান চিনির সরবত হইতে অনাবশ্যক জল বর্জন করিয়া কেবল চিনির কণিকা স । দ্বার বৃহদাকার মিছরিখণ্ডে পরিণত হয়। কিন্তু জীবদেে