পাতা:মায়া-পুরী - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী.pdf/৩৪

[ هك ] দ্রব্য পরম্পরকে আকর্ষণ করে। কিন্তু সেই অনুমান সঙ্গত হইলেও, সেই কণিকা-বৃষ্টিই বা কেন হয় এবং ঠেলাই বা কেন দেয়, এ প্রশ্নের উত্তর দিতে কেহ সাহস করেন নাই। এইরূপ কারণ-অনুসন্ধানে বৈজ্ঞানিকের কতকটা অধিকার আছে বটে ; কিন্তু তজ্জন্ত কোন ও বৈজ্ঞানিক অতিমাত্র ব্যস্ত নছেন । জগতে ঘটনা-পরম্পরা ঘটিয়া যাইতেছে ; তজ্জন্ত র্তাহার কোনও দায়িত্ব নাই । জাগতিক বিধান বৈজ্ঞানিকের দিকে দৃকপাত না করিয়া চলিয়া যাইতেছে ; কোন ঘটনাই তাছার পরামর্শ লইয়া ঘটিতেছে না । তিনি কেবল বসিয়া বসিয়া দেখিবার অধিকারী । তিনি যাহা দেখেন তাহাই লিপিবদ্ধ করেন, তাহারই আলোচনা করেন এবং সম্ভব হইলে সেই অভিজ্ঞতার সাহায্য জীবনের কি কৰ্ম্ম সাধিত হইতে পারে, তাহার স স্থান করেন । জগতে যত ঘটনা ঘটিতে চে, সবই যদি ভিন্ন ভিন্নরূপে ঘটিত, কোনটার সহিত কোনটার কোন সম্পর্ক না থাকিত, তাছা হইলে বৈজ্ঞানিক কে বাতিব্যস্ত হইয়। পড়িতে হইত। অন্ততঃ তিনি ঐ রূপ ঘটনাকে কোনরূপেই আয়ত্ত করিতে পারিতেন না। স্বৰ্য্য যদি প্রত্যহ পূৰ্ব্বে না উঠিতেন ; দোকান হইতে চাল কিনিয়া ঘরে আসিয়া যদি দেখা যাইত—তাহার অৰ্দ্ধেক নাই ; থাইতে বসিয়া যদি কোনদিন দেখা যাই ত— যত খাই তত ক্ষুধা বাড়ে ; লুচি ভাজিতে গিয়া यमि ८म थ1ग:दें उ-रु फुiहेtब्रञ्च fच इ?ां९ ८कtब्रामिन इझे व्र शिंग्नरिइ; তাহা হইলে বৈজ্ঞানিককে বিজ্ঞান-চর্চা ছাড়িয়া দিতে হইত এবং মন্তু স্যকেও জীবন-যাত্র-সম্বন্ধে স্থত;শ হই স্থা হাল ছাড়িতে হইত । মুখের বিষয়, প্রকৃতিদেবীর এইরূপ খেয়াল নাই । প্রকৃতিতে এবটা শৃঙ্খল আছে, সঙ্গতি আছে। আজ যা যেরূপে ঘটে